S DDBBB BDMMBeMDYBTYBBB সংবাদ-পত্রের কঙ্ক পৃথক মাশুল নিদিষ্ট ছিল । বিলাতী সংবাদ-পত্রের মাশুল দেশীয় সংবাদ-পত্রের অপেক্ষা কম ধাৰ্য্য করা হয় । ১৮২৭ খৃষ্টাব্দে ভারতবর্ষে ডেল্ড লেটার অফিস ও প্রতিষ্ঠিত হয়। তথন পৰ্য্যন্ত ইংল্যাণ্ড ও ভারতের মধ্যে ডাক প্রেরণের ভার ডাক বিভাগ গ্রহণ করে নাই । জাহাজের কাপ্তেনগণ এই সব চিঠি নিজ দায়িত্বে লইয়া যাইত এবং পারিশ্রমিক বাবদ চিঠি প্রতি এক মানা করিয়া গ্ৰহণ করিত । ইংল্যাগু হইতে যে সমস্ত চিঠি উহার আলিত তা হ1 এদেশেল বন্দরের ঢাকদরে দিয়া দিত এবং ভারতবর্ষ হইতে যে সকল চিঠি লইয়। যtছত তাই ইংল্যাণ্ডেব বন্দলেব ডাকঘরে দিয়া দিত বন্দব হইতে গন্তব্যস্থলে পাঠাইবার মাশুল সেই দেশের নিদ্ধারিত ছার অনুযায়ী আদায় করা হইত। ১৮৩৮ সালের অাইন দ্বারা বিশেষ উচ্চপদস্থ কয়েকটি রাজকৰ্ম্মচারীদিগকে ৰিন। মাশুলে চিঠিপত্র পাঠাইবার অধিকার দেওয়া হয় । এইসব রাজক" চ1রhদিগকে থtcমব উপর নিজের নাম ধাম লিথিয় দিতে হইত। এই নিয়ম হইতে এই প্রথাব नाभ याकि१ (Hranlking) रुग्न । निम्नगिभिङ ब्राय:কৰ্ম্মচারীগণ উল্লিখিত অধিকার প্রাপ্ত হন। (১) ভারত-সচিব (২) ঈষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানীর ডিরেক্টরগণ (৩) গবর্ণর জেনারল (৪) বাঙ্গলা, মাদ্রাজ, বোম্বাই ও সিংহলের গবর্ণর (*) তৎকালীন উত্তর-পশ্চিম-প্রদেশের লেফটেনেণ্ট গবর্ণর (v) বাঙ্গলা, মালার ও বোম্বাই হাইকোটের প্রধান ও অন্যান্ত বিচারপতিগণ (৭) কলিকাতার বিশপ (৮) মুপ্রিম কাউন্সিলেৰ সদস্তগণ (৯) ভারতের নেী ও সৈঙ্গবিভাগের কমাণ্ডারইন-চিফ বা প্রধান সেনাপতি । ১৮৩৭ সালের আইন প্রচলিত হইবার পর কয়েক বৎসরের মধ্যেই ইহার নানারূপ ক্রট পরিলক্ষিত হইতে লাগিল। প্রথম কথা ডিষ্ট্রীক্ট ইম্পিরিয়্যাল পোষ্ট অফিসের কার্য্যের দায়িত্ব বিভক্ত श्७म्नाग्न ऊंडम्न दिउttभन्न भएक्षा भू-f गश्रयाशिष्ठाग्न SAASAASAASAASAAASSS aa0S S F. 6–86 কামা হওয়ার পক্ষে নানারূপ অন্তরীয় ঘটিতে থাকে । তদুপরি ১৮৪৭ খৃষ্টাব্দে প্রথিতযশা রোল্যাও fছলের আন্দোলনের ফলে ইংল্যাণ্ডের ডাকবিভাগের অণমূল পরিবত্তন ও যুগান্তকারী উন্নতি সাধিত হওয়tয় এদেশে ও এক শ্রেণীৰ লোক এই বিভাগেব উন্নতিব জনা আন্দোলন শুরু করেন । সেই জন্য ১৮৫০ খৃষ্টাব্দে ভারতীয় ছাকবিভাগের উন্নতির উপায় নিদ্ধারণ করিবার জন্য এক কমিশন বসান হয় । ই কার রিপোটের ফলে ১৮৫৪ সালে ইংল্যাণ্ডের ১৮৪০ সালের আইনের মূলনীতি অনুসরণ করিয়া এক আইন বিধিবদ্ধ হয় এবং চিঠির মাশুল দূরত্ব শঙ্কুসারে ধার্যা কলিবার নিয়ম উঠিয়া গিয়া সকল স্থানের জন্য একটিনির্দিষ্ট মাশুলটিকেট দিয়া অগ্রিম আদায় করিবাব নিয়ম প্ৰবৰ্ত্তিত হয় । ১৮৫৪ থষ্টাব্দের আইন মূলেইংরেজ অধিকৃত সমস্ত প্রদেশে চাকটিকেট প্রচলিত হইবার পুৰ্ব্বে ১৮৫২ খৃষ্টাব্দে সিন্ধু প্রদেশে ৰাৰ্টল ফেয়ার সাহেব ( Bartle"rere) পৰ্ব্ব গ্রপম ডাকটিকিটের প্রচলন করিয়া ছিলেন । ১৮৫০ সালের নিয়োজিত কমিশনের সভ্যগণ হিসাব করিয়া দেখান যে একটি চিঠি ৰহন করিবার খরচ প্রকৃত খবচের এক তৃতীয়াংশ মাত্র । তাহাদের উপদেশ অনুযায়ী ভারত গভর্ণমেণ্ট ১৮৫৪ সালে নিম্নলিখিত হারে মাশুল নিদ্ধাবণ করেন :– >18 (ーtcml ء مهيttيمة >|r " /• আনা Y- -- •y • আনি৷ ১৮৫৪ সালের আইন বিধিবদ্ধ হওয়ার পর টিকিট স্বারা মাশুল অগ্রিম দিতে হইত একথা পুৰ্ব্বেই উল্লেখ করা হয়াছে । কেহ অগ্রিম মাশুল না দিলে অর্থাৎ ডাকটিকিট না লাগাইয়। চিঠি ডাকে দিলে দ্বিগুণ মাশুল আদায়ের নিয়ম সেই সময়েই কর। হয়। ষ্ট্যাম্পের প্রবর্তন হওয়াব নগদ মাশুল অাদnয়ের হিসাব রাখিবার প্রয়োজন চলিয়া যায় এবং ভজন্য অতিরিক্ত লোকের অাবগু ক ও জ্ঞার থাকে ন। ; এবং চিঠির বাক্স স্থাপন করাও সহজ হয় । এ দেশে এই লব নিয়ম প্রবর্তিত হইবার ১ •॥১২ বৎসর পূর্ব হইতে ইংল্যাণ্ডে এই নিয়মানুযায়ী কাজ কৰ্ম্ম চলিতে থাকায় এখানে নুতন নিয়মে কাজ চালাইতে বিশেষ ৰেগ পাইতে হয় নাই। ১৮৫৪ - صممهسهس مسمسمسم صمام.---
