-- -िा -e-झटाङ्कप्टों যথাযোগ্য আণীৰ্ব্বদ ও উপদেশ দিয়া বিছর পাণ্ডৰ গণকে সসন্মানে হস্তিনানগরে লইয়া ভাঙ্গিলেন। কৌরবগণের সহিত পাগুৰগণের একত্রবাস নিরাপদ নকে ভাবিয়া একদিন ধৃতরাষ্ট্র যুধিষ্টিরকে সঙ্গেকে বলিলেন, বৎস । আমার ইচ্ছা, তোমরা থাগুৰ প্রস্থে যাইয়া নুতন রাজধানী নিৰ্ম্মাণ করিয়া বাস কর । যুধিষ্ঠির জোষ্ঠভাতের কথায় সন্মত চষ্টয়া ভ্রাতৃগণ ও সখা কষ্ণের সচিত খাণ্ডবগ্রন্থে গিয়া নগর নিৰ্ম্মাণে মনোযোগী কইলেন। পরে এই নগরেল নাম হইয়াছিল ইন্দ্র প্রস্থ। পাণ্ডবগণ ইন্দ্র প্রস্থে দ্রৌপদীর সহিত বাস করিতে লাগিলেন। একদিন গধিষ্ঠির দৌপদীর সহিত অস্ত্রগকে আছেন। এমন সময়ে এক বাহ্মণ আসিয়া অর্জনকে বলিলেন, আমার গরুগুলিকে চোরে চুরি করিয়া লই। যাইতেছে । আপনি দয়া করিয়া আমার গলগুলি রক্ষণ কলন । এই কথা শুনিয়া অর্জন নিয়ম ভঙ্গ করিয়া অস্বগৃহে প্রবেশ করিলেন ও অঙ্গগুচণ করিয়া ব্ৰাহ্মণের সহিত চলিয়া গেলন । অৰ্জ্জন বাক্ষণের গোধন উদ্ধার কবিয়া সিরিয়া আসিলেন এবং পূৰ্ব্বের প্রতিজ্ঞ মত বারে বছরের জন্ত BBt BBBSB BBB DBBB TTD BS BBDDD কালে তিনি নাগকন্যা ইল্পী এবং মণিপুরের রাজ। চিত্রভাম্বর পরমণ শুন্দরী কন্যা চিত্রাঙ্গদালে বিবাহ করিয়াছিলেন। চিত্রাঙ্গদার গভে অর্জনের একপত্র জন্মগ্রহণ করে । তাছার নাম কষ্টল ৰ এবাহন। অর্জন কিছুদিন মণিপুরে থাকিয় রৈবতক পৰ্ব্বতে গেলেন । এই রৈবতক পৰ্ব্বতের উপরে দ্বাবকানগরী—শ্ৰীকৃষ্ণের রাজধানী। শ্রীকৃষ্ণের জ্যেষ্ঠভ্রাতার নাম বলরাম । দুৰ্য্যোধনের সহিত বলরামের বিশেষ সম্ভাব ছিল । এইজনা বলরাম তাছার অপুৰ্ব্ব সুন্দরী ভগিনীব সহিত হুর্যোধনের বিবাহ দিতে ইচ্ছা করিয়াছিলেন। শ্ৰীকৃষ্ণের সহিত অর্জনের খুব প্রণয় ছিল। কমঃ বলরামের ভগিনী স্বভদার সহিত একদিন অর্জ,মেব দেখা হল । স্বভদ্র অর্জনের প্রতি অনুবক্তা হইলেন। শ্ৰীকৃষ্ণ সমস্ত ব্যাপার জ্ঞানিতে পারিয়া জ্যেষ্ঠ বলরামকে বলিলেন, অর্জনের সহিত মুভদ্রার বিবাহ দেওয়া হউক । কিন্তু বলরাম সন্মত হইলেন না। পরিশেষে স্বভদ্রার স্বয়ংবর স্থির হইল। অর্জন পূর্কের ব্যবস্থামত স্বভদ্রাকে স্বয়ংবর সভা হইতে रुद्रण कब्रिग्रn गदेभ्रn cगtगम । वणब्रtभ ऐश८ङ श्रडाख --- • জন্মগ্রহন করেন । ー*→ー > ごミ* ক্রুদ্ধ হইয়াছিলেন কিন্তু শ্ৰীকৃষ্ণ নানকৌশলে বলরামের ক্ৰোধ শান্ত করিয়া অর্জনের সহিত স্বভদ্রার বিবাহ দিলেন । এই স্বভদ্রার গর্ভে অর্জনের এক মঙ্গবীঃপুত্র র্তাহার নাম অভিমস্থ্য । ক্রমে অর্জনের প্রতিজ্ঞার বারো বছর পূর্ণ হইল । পাণ্ডবগণ দ্রোপদীর সহিত চন্দ্র প্রস্থে বাস করিতেছেন। এই সময়ে দ্রৌপদীর পাচটি পুত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করেন। তাঙ্কাদের নাম প্রতিবিন্ধা, সুতসোম, শ্ৰতকৰ্ম্মা, শতানীক ও শ্রতসেন । এইরূপে কিছুদিন গত হইলে একদিন শ্ৰীকৃষ্ণ ও অঞ্জন যমুনার তীরে ভ্রমণ করিতেছেন । এমন সময়ে একত্ৰাহ্মণ আসয় তাহাদের নিকট খাদ্য-ভিক্ষ। করিলেন। অর্জন বলিলেন, ব্রাহ্মন, আপনি বাহ । পাচতে চাহিবেন, তাহাই আপনাকে খাওয়াইব । এই কথা শুনিয়া সেই ব্রাহ্মণবেশী অগ্নিদেব বলিলেন, আমি বাধিযুক্ত হইয়াছি। ব্ৰহ্মা বলিয়াছেন, থাণ্ডব বনের সমস্ত জীব-জন্তু ভোজন করিলে আমি বাধিমুক্ত হইব । ব্ৰহ্মার এই কথায় আমি একবার থাণ্ডববন ভোজন করিবার চেষ্টা করিয়াছিলাম। ঐ বন ইন্দ্রের রক্ষিত। সেখানকার জন্থর জলবর্ষণ করিয়া অামার গে চেষ্টা ব্যর্থ করিয়াছে । আমি বহুদিন কষ্টতে বাধিযুক্ত ছষ্টয়া কষ্ট পাইতেছি। তুমি প্রতিজ্ঞ রক্ষা করিয়া আমার ব্যাধি দূর কর। অগ্নিদেবের এই বাধি হইবার কারণ কি জান ? বহু পূৰ্ব্বে শ্বেতকি নামে এক রাজা ছিলেন । তিনি তুপর্ণাগামুনির দ্বার এক যজ্ঞ করাইয়াছিলেন। দুৰ্ব্বাস মুনি মুষলধারায় ঘূতদান করিয়া বারো বছরে ঐ যজ্ঞ পূর্ণ করেন । এই যজ্ঞে অপরিমিত ঘৃত ভোজন করিয়া অগ্নিদেব বাধিযুক্ত হইয়া পড়িয়াছিলেন । অগ্নিদেবের এই কথা শুনিয়া অর্জন স্বীয় প্রতিজ্ঞা রক্ষা করিবার জন্ত শ্ৰীকৃষ্ণের সহিত নানা অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হইয়া বনের দুইদিকে দাড়াইয়া আগুন লাগাইয়া দিলেন। ইন্দ্ররাজা স্বর্গে এই সংবাদ পাইলেন। তাহার রক্ষিত এই খাণ্ডব বন । তিনি রাগিয়া গিয়া ঐরাবতে চড়িয়া যুদ্ধ করিতে আসিলেন। কৃষ্ণাৰ্জুনের সহিত র্তাeার যুদ্ধ বাধিয়া গেল। কি ভয়ানক যে যুদ্ধ হইল, তাহ কি বলিব। এই যুদ্ধে ইন্দ্রদেব, অর্জনের পরাক্রম ও শক্তি দেখিয়া বিস্মিত হইলেন। খাণ্ডব দাহন হইয়া গেল। তাহাতে মাত্র ছয়টি প্রাণী दैाठिंब्राझिण : गग्र मानव काशरमब्र बङउथ । - ---
