পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/২১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

f><s-æsf="S' -

  • হত । ওর ব্রহ্মচারীর কঙ্কৰ্য গম্বন্ধে উপদেশ দিতেন—“তুমি এখন ব্রহ্মচারী ইষ্টলে। তুমি অগ্নিতে কাষ্ঠ প্রদান কর । অন্তর শুদ্ধ কর। পেলা-ব্রত গ্রহণ কর । দিনের বেলায় ঘুমাষ্টও মা । ইহার পর আচার্যা উপবেশন করিবেন এবং শিষ। তাছাব সম্মথে দক্ষিণজাহ নতকfরৰে এপং হাত জোড় করিয়া থাকিবে । আচাম, শিষ্যের কটিদেশে, বামহস্ততে দক্ষিণদিকে, মুঞ্জানামক এক রকমের ঘাসের মেখলা বাধিয়া দিবেন । তথন ব্রহ্মচারী গুরুর কাছে বসিবে এবং গুলকে পাঠ দিতে অনুরোধ কfরবে। গুর সাবিত্ৰী-মধু পাঠ করাষ্টবে ন এইসব হুহয় গেলে আচার্যা শিষাকে কোন কাgদ্বার নিৰ্ম্মিত দণ্ড (লাঠি) দিবেন। শিষ্য এই কথা বলিলে —“হে মহান, আমাকে মহীয়ান করুন।” তারপ ব আচার্য্য তাকার দক্ষিণ হাত দ্বাঙ্গ শিষ্যের দক্ষিণক ধ এবং বামহাত দ্বারা বাম কাণ স্পর্শ করিবেন, এবং তাহার দক্ষিণবাহু নিজের দিকে টানিয়া লইয়া সাবিত্রী মন্ত্র উচ্চারণ করিয়া তা হার হৃদয় স্পর্শ করিলেন এবং বলিবেন—“তোমার হৃদয় অামার হৃদয়ে অবস্থান করুক, তুমি তোমার মনদ্বারা আমার মনকে অগুসরণ করিবে, তুমি সৰ্ব্বাস্ত:করণে আমার বাকো আনন্দ প্রকাশ করিবে,বৃহস্পতি তোম কে আমাতে যুক্ত করুন । তুমি শুধু আমার প্রতি অনুরক্ত হইবে । অামাতে যেন তোমার সকল চিন্তা অবস্থান করে। আমার প্রতি তোমার ভক্তি হউক । আমি যখন কথা বলি তখন তুমি মৌন থাকিবে । আমি যেন ८उठाभाद्र तिम्र रुझे ।

উপনয়ন হুইয়া গেলে ব্রহ্মচারীগণকে দণ্ড ধারণ করিয়া ঝুৰ্যোর উপাসনা পুৰ্ব্বক তিনবার অগ্নি প্রদক্ষিণ করিতে হুইত, তাকার পর তাছাদিগকে ভিক্ষণ করিতে হইত। প্রথম ব্রহ্মচারী মা, ভগিনী বা মালী বা অন্তকোন আত্মীয়ার কাছে ধাইয়া “মহাশয় ভিক্ষ দিন” বলিয়া ভিক্ষণ চাহিত। যতটা দরকার ততটা মাত্র ভিক্ষণ পাইলেই ব্ৰহ্মচারী গুরুকে নিবেদন করিয়া আচমন পূৰ্ব্বক পূৰ্ব্বমুখে শুচি হুইয়া বসিয়া ভোজন করিত । ব্রহ্মচারী লেকালে ছাত্রাবস্থার নাম ছিল ব্ৰহ্মচর্যা এবং ছাত্রকে বল হইত ব্ৰহ্মচারী ; কেননা, ব্রহ্ম বা বেদ চর্চা করিৰার জন্ত ব্রত গ্রহণ করা হইত। শুধু জ্ঞানলাভ করাই যথেষ্ট ছিল না, ছাত্রদিগের চরিত্রগত শিক্ষার দিকেষ্ট বেশী দৃষ্টি দেওয়া হইত । এই জন্ত ব্ৰহ্মচারী মনে শুধু বেদপাঠকারী নয়, চরিত্রগঠনকারীও। চরিত্র-গঠনের জন্ত কতকগুলি কাজ ছাত্রদিগকে করিতে ইষ্টত, আর কতকগুলি কাজ করা নিষেধ ছিল । যতদিন ছাত্রের গুরুর গুকে বাস করিত, ততদিন এহ্মচর্যোর সুকঠিন নিয়মগুলি উচ্চ, নীচ, ধনী, দরিদ্র সকল ছাত্রকেই মানিয়া চলিতে ছঠত। ইহাকে ছাত্র-জীবনের কৰ্ম্মযোগ বলা হইয়াছে: গুরু, শিষোর উপনয়ন দিয়া প্রথমে তাহাকে স্নান, আচমন প্রভৃতি শৌচক্রিয়া শিখাইবেন, সঙ্গে সঙ্গে আবার, সকালে বিকালে অগ্নিতে কান্ত নিক্ষেপ করা, হোম এবং সান্ধ্যোপাসন! শিক্ষা দিবেন। বেদ পড়িতে আরম্ভ করিবার এবং শেষ করিবার সময় শিষ্য নিজের হাত দুটি আড়াআড়ি করিয়া গুপর পা ধপিবে, যেন তাছার ডান হাত গুবর ডান পা এবং তাছার বঁ। হ৩ গুরুর বা পা স্পর্শ করে । তারপর পড়িবার জন্য শিষা, শাস্বানুসারে আচমন কলিয়া ইঞ্জিয়-সংযম পুৰ্ব্বক উত্তৰদিকে মুখ করিয়া ও ছুহ হাতে অঞ্জলি করিয়া পবিত্ৰ বেশে বসিবে । তখন গুরু তাহাকে পড়াইবেন । শিষ্য যখন পাঠ অধ্যয়ন করিতে আরম্ভ করিবে তখন গুরু তাহাকে "ওহে, অধায়ন কর,** বলিষা পাঠ আরস্থ করাইবেন ও “এক থানে পাঠ রহিল” বলিয়া অধায়ন শেষ করাইবেন। বেদপড়িবার গোড়াতে ও শেষে প্রণব-মন্ত্র উচ্চারণ করিতে হইত ব্ৰহ্মচারীদিগকে অতি ভোরে ঘুম হইতে উঠিতে হইত এবং শোচfক্রয়ার পর প্রাতঃসন্ধা করিতে হইত। প্রাতঃকালে স্বর্যা না দেথা পৰ্য্যস্ত এক জায়গায় দাড়াইয়া সাবিত্র মন্ত্র জপ করিতে হইত আবার সন্ধ্যাকালেও নক্ষত্র না দেখা পৰ্য্যন্ত আসনে ৰলিয়া জপ করিবার নিয়ম ছিল । ছাত্র অবস্থায় অর্থাৎ যত দিন ছাত্র গুরুকুলে বাস করিত, ততদিন তাছাকে প্রাতঃকালে ও সন্ধাকালে হোমকাষ্ঠ দ্বারা অগ্নি জালাইতে হইত, ভিক্ষা করিয়া দিনপাত করিতে হহত, বিছানায়ু না শুইয়া কাটির উপর গুইতে হইত। বিদ্যা ও বয়সে র্যাহারা বড়, তাহাদের পযা বা অগন ব্যবহার করিবার বিধান ছিল না। .গুরুজনকে প্রণাম করিলার সময় নিজের নাম বলিয়া “আমি অমুক, আপনাকে প্রণাম করিতেছি”বলিতে হইত। ব্ৰন্মচারী প্রতিদিন স্নান করিয়া শুদ্ধভাবে দেৰ, ঋষি ও পিতৃতৰ্পন এবং দেবতাদের পূজা করিৰে। खक्रकांग्रेौ भधू ७ भाश्न थाईएव न, *ाकजवा दावशब्र » Ebr S -- --டு