छ। ड5ौ=झ ड5ान्ड्न ब्दछal1• এইভাৰে জাতীয়তার প্রথম উদ্ভব। কিন্তু এই যে জাতীয়য়তার হুচনা হইল,ইহাকেঠিক জাতীয়তাবোধ বলা চলে না। কারণ, বিভিন্ন জাতির জনসাধারণ ইহাতে একটুও উদ্বুদ্ধইল না,কয়েকটি রাজ নিজেদের ক্ষমত্তার পরিচয় পাইয়া এই সুযোগ তাহার একটু সদ্ব্যবহার করিলেন মাত্র। লোকের এক স্থবোধ - যাহা জt hপতার ভিত্তি—তাই ওখন পর্যাপ্ত জাগিল না। লোকের চেতনা হইল ফরাসী বিপ্লবের প্রাংস্তে এবং পরে। সে হইতেছে অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষাদ্ধের BBS BSBS KBB SBBBBSBB BBBS0J0 KKS ফরাণীদেশ ক্ষেপিয়া উঠিল, বিপ্লবের ধ্বজ। উড়িল । ফরাসীদেশের জনসাধাবণ দেখল, এবত্র হয়। তাহার ও অসম্ভবকে সম্ভব করিতে পারে। তাহাব পব তাeারা "সামা, মৈত্র, স্বাধীনত।” এই বাণী প্রচার করিয়া সমস্ত ইউরোপকে আচলান করিল তাছাদের পতাকার নীচে সমবেত হইহে । যতক্ষণ পৰ্য্যন্ত ফরাণীদেশের লোকেরা তাহীদের নিজেদের ভাগানিস্ক স্বণ করিতে ব্যস্ত ছিল, ততক্ষণ সমস্ত ইউরোপ তাছাদের প্রতি সহানুভূতিই প্রকাশ করিয়াছিল। ফরাসীবিপ্লবের ঢেউ ইউরোপের 한 \g E 지 1জ্ঞাননসম্পন্ন করিয়া তুলিয়াছিল, এবং তাহারও তাছাদের দেশের শাসনযন্ত্রকে পরিবর্তন করিতে উদ্যোগী হইতেছিল। এমন সময় ফরাসীদেশে বিশ্ববিশ্রুত নেপোলিয়ন বোনাপার্টের অভু্যদয় হইল। উtহার অলৌকিক প্রতিভার সম্মুখে বিপ্লবের সমস্ত ঢেউ পামিয়া গেল । খুবই ধীরে ধীরে অসাধারণ বুদ্ধিমত্তার সহিত তিনি সমস্ত ফরাণী দেশের অধিনাক হইয়া বসিলেন। কিন্তু ফরাসী দেশের অধিনায়কত্ব পাইসাই তিনি তৃপ্ত থাকিতে পাবিলেন না। তাছার আশা ছিল, অদম্য, আকাঙ্গা ছিল বিশাল । ধীরে ধীরে তিনি ইউরোপের বাজ্যের পর রাজ্য জয় করিতে আরম্ভ করিলেন। তাহাব সুদক্ষ সেনাবাহিনীর সম্মথে সমস্ত ইউরোপ মাথা নত করিল। ইতিমধ্যে ফরাণীবিপ্লব মস্ত্রে সমস্ত ইউরোপের জনসাধারণের চেতনা হইয়াছে। নেপোলিয়ন ইউরোপের রাজাদের পদানত করিলেন বটে কিন্তু জনালাধাণেকে পারিলেন না। তাহারা দেখিল, ८न भागिग्नान “नाभा, 2भक, शाशैनडा”द्र शूद्रांश्ठि 回 * -------------- নছেন,তিনি হইতেছেন সাম্রাঞ্জালোলুপ অত্যাচারীএই লালসার সম্মুখে অম্বদেশ বা জাতির স্বাধীনতাকে বলিদিতে তাহার এতটুকু কুণ্ঠ হয় না। প্রত্যেক দেশের নবনারীব বিশিষ্ট একত্ববোধ প্রবল হইঘা উঠিল। প্রত্যেক দেশের জনসাধারণ उ tशद्र दिव८क भा१ डूनिग्रा १ङ्गाझेल : एग इहेल এই যে, কয়েক বছরের মধ্যে নেপোলিয়নের বিশাল সামাজ্য তাসের ঘরের মত ভাঙ্গিয়া গেল। জাতীয়তার প্রচণ্ডশক্তির সম্মুখে আপনার পরাজয় স্বীকার কপিয় নেপোলিয়ান নিউক্তন সেণ্ট eেtলন। দ্বীপে চিরকারাবাস বরণ করিয়া লইলেন । ইহার পর হইতেই জাতীয়তার প্রধান স্বরূপ প্রকাশিত হইতে লাগিল। সারা উনবিংশ শতাব্দী ধরিয়া ইউরোপের সমস্ত জাতি উঠিয়া পড়িয়া লাগিল তাছাদের একত্ব বোধকে দুট ভূত কলিতে। এতদিন জাম্মাণী অলংগা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাsো লি শুক্র ছিল, সেখানে বিলমার্কের নেতৃত্বেবিশাল জামাণ সীমাঙ্কোস প্রতিষ্ঠা হইল। এদিকে ইটালীর জাতীয়তা-যজ্ঞে পুরোহিত হইলেনম্যাট্রলিনীওগ্যারিব উী ম্যাট্রপিনী গভীলকণ্ঠে জাতীয়তার মন্ত্র প্রচার করিলেন— অত্যাচারী অষ্টিয়াকে দুব করিতে হইবে, ছোট ছোট প্রদেশগুলি সংঘবদ্ধ করিতে হুইবে, সামা এবং স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করিতে হইবে। তাঙ্গার এই বাণীর আহবানে সমস্ত ইটালী জাগিয়া উঠিল, এবং এই যজ্ঞের সম্পূর্ণত অমিল গ্যাবিবলডীর শৌর্য্য এবং गां६ग । বর্তমান শতাব্দীর প্রারম্ভে এই জাতীয়তা বোধই নানাবিপ্লবের স্বষ্টি আরম্ভ করিল। জাতীয়তা বোধসম্পন্ন দেশগুলি—বিশেষত: ফ্রাপা, ইটালী, জাৰ্ম্মাণী এবং রুশিয়া মনে করিতে আরম্ভ করিল যে, তাeাদের বৈশিষ্টা অক্ষুণ্ণ রাখিতে হইলে তাহাদিগকে সৰ্ব্বদা রণসাজে সজ্জিত থাকিতে হইবে। রণসস্থার লইয়া তাছাদের মপো তুমুল প্রতিযোগিতা আরম্ভ হইল। এদিকে দক্ষিণপূৰ্ব্বসীমান্তে বলকান রাজ্যসমূহের মধ্যে অন্তবিপ্লব জাগিয়া উঠিল,তাহদের প্রভু তুরস্ক এবং অষ্ট্রয়ার বিরুদ্ধে। ফল হইল এইযে, সামাঙ্ক একটা অছিলায় যখন মহাসমর বাধিয়া উঠিল তখন সকল বাজ্যই নিজ নিজ জাতীয় অত্মসন্মান রক্ষা করিবার মিথ্যা একটা প্রেরণায় যুদ্ধে ঝাপ দিয়া পড়িল । চারবৎসর ব্যাপী অবিশ্রান্ত যুদ্ধের পর যখন শান্তি স্থাপিত হুইল তখন সকলেই দেখিলঞ্জাতীয়তার প্রচও N)న
