পাতা:শিশু-ভারতী - তৃতীয় খণ্ড.djvu/১৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শিশু-ভাৱতী -- কর্ণপুর অতিশয় বিশাল , যাহাদিগেব কর্ণ ও ওষ্ঠ পৰ্য্যস্ত যুগ লৌহের কাম কঠিন ; যাহারা অতিশয় বেগবান একপাদ, অক্ষব বলবান ও নরমাংসভোজী, বাহাদিগের .কশপাশ অতিশয় স্বক্ষ, যাহাব স্বর্ণকান্তি ও সুন্দর দর্শন, যাহাব অপঙ্ক মংগভোজী, জলচব এ ঘোর দর্শন, এই সমস্ত দ্বীপবাসী নরশ্রেষ্ঠ SBBSCSBB BKB BBB BSB BB BBS BBBB BBBB পূৰ্পক অথব প্রলঙ্গ ও ভেল। দ্বাবা গমন কব যায়, সেই সঙ্গ দশ অশ্বেসণ কবিবে। অনঙ্গব েমলা সর্বান হইথ। সপ্তলজোপবিবেষ্টিত নবদ্বীপ, স্বর্ণকাল সমুঙ্গে হশো ভঙ্গ হুবর্ণদ্বীপ অন্বেষণ কৰিবে উশ্ব নামক মহাসমুদ্রেল সমীপপত্তী সুপ্রশস্ত দ্বীপ অন্বেষণ করিযী দেখিবে । সেই সমুদ্র সমাপে সঙ্গীকাৰ্য অস্বব সকল বহুকাল বুভুক্ষিত থাকিয়া ব্ৰহ্মপ লব প্রভালে নিবন্তব প্রাণিগণেব ছায়া ভক্ষণ * বয়। জাবিক নিৰ্ব্বাহ কলিয়। গাকে । এই ভাবে স্ব গ্রাল ঋষভ পৰ্ব্বত শিল নামক ত্রযোদশ যা জন বিস্তু ই অতি মহৎ এক পৰ্ব্বত এবং যেখানে শশাঙ্কেব হায় শ্বেতবর্ণ পদ্মপলাশ মহান fবশলিলেচন পূরণীধব সৰ্প আছে, সে দেশের কথা বলিয়াছেন। সে সময় ইমান উদয়াচলের কথা এবং একে একে স্ববর্ণময় সোঁমনস্ শৃঙ্গের বিষয় ও জম্বুদ্বীপের পরিচয় দিয়া সুগ্ৰীব বলিতেছেন, স্থয্যের উদযস্থান বা উদয়াচলেৰ পূৰ্ব্বদিকে গমন কবিতে পাব যায না। যহেতু সেই পূৰ্ব্বদিক্‌দবগণসমাবৃত্ত, স্ত্র-স্বৰ্য্য বিরহিত এ অন্ধকারারত। সুতরাং কেহই তথায় গমন কবিতে সমর্থ হয় না। হে কপীন্দ্রগণ ! আমি যে সমস্ত শৈল, গুচা, কানন ও নদীর কথা বলিলাম, আব যাহা বলিতে বিশ্বত হইয়াছি, তোমরা সেই সমস্ত স্থান অন্বেষণ কবিবে | পবন্ধ যে স্থানে স্থ্য প্রকাশিত না হন, সে স্থানে তোমব গমন কবিতে পরিবে না এবং তাহাব পৰ অমাব* বিদিত নাই। (কিষ্কিন্ধাকাণ্ড ৪০ অধ্যায)। স্ব গ্রীব স্বরধ্ব-পত্তন, জটাযুব, অবস্থী, অঙ্গলেপ, আলক্ষিত নামক অরণোপ কথা বলিয়াছেন, “যে স্থানে সিন্ধু ও সাগবের সঙ্গম হইয়াছে তথায় শত শৃঙ্গবিশিষ্ট বিশাল বৃক্ষসমূহে পবিব্যাপ্ত সোম নামক মহাগিৰি বিদ্যমান আছে । তাহার প্রাঙ্গভাগে সিংহ নামক পক্ষীসকল বাস করে এবং তাহাব। তিমি মৎস্ত, হস্তী প্রভৃতি বৃহদাকব জন্তু সকলকে কুলায়ে আনয়ন করিয়া থাকে । বাল্মীকি রামায়ণ( 8०I६s॥s२18० नर्भ ) ! এই বর্ণনা পড়িয়া মনে হয় যে, যে-কবি রামায়ণ লিখিয়াছিলেন, তিনি কখনও বিদেশে যান নাই অথবা দেশের বাহিরের খবর উঠাব মোটেই জানা ছিল না। শুধু কল্পনার আশ্রয় লইয়া তিনি রাক্ষস ও অসুরের অলীক কাহিনীতে পুস্তক্ষ পূর্ণ করিয়াছেন। এগন ইউরোপেৰ কথা বলিতেছি। বহু প্রাচীনকাল হইতেই ভূমধ্য সাগরের চারিপাশ্বস্থ গ্রাস, ফিনিশিয়া, ঈজিস্ট ( মিশব ), কার্থেজ, রোম প্রভৃতি দেশেব লোকে খুবই সভা হইয়াছিল। (১) গ্রীকদেব প্রাচীন মহাকাব্য Olyssey তে ইউলিসিস্ নামক এক প্রসিদ্ধ বাবেল সমুদ্ৰ-যাত্রা বর্ণিত আছে। (শিশু-ভারতী ৯১১-৯১২ পৃষ্ঠা ) তাহাতে একচক্ষু নরভুক রাক্ষস (Cyclop ), ১২. গুগন্ধে। পূর্কে পূৰীিৰ মাপ করিয়া রাখিতে এবং নানাকথা লেখা মানুষকে মায়াতে জানোয়ার পারে এরূপ অপদেবতা, রূপ অদ্ভুত জানোয়ারের আছে, যাহারা কোনকালে বাস্তবিক জগতে বর্তমান ছিল না। কিন্তু লোকে এই সমস্ত গল্পে বিশ্বাস করিত বলিয়া নেহাৎ দায়ে না §