পাতা:শিশু-ভারতী - তৃতীয় খণ্ড.djvu/২৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

مماجہد مم-- مـمـہ --مۃb প্রস্থে ইহা ১০,০০০ মাইল। বিস্তু ইহার বেধ আন্দাজ ১০ মাইল হইলে । বাহির কবি ও মাঝখানের বলয় দুইটির মধ্যে একটি কালো রেখা দেখা যায়। ই ঠ। ফাক জায়গা এবং ইহাকে “ক্যাসিনির লিভাগ” (Cassini's division) Azal zo'n 1 # 21 zzog মাইল । মাঝখানেব বলযটির বাহিরের ব্যাস ১৪৫,০০০ মাইল এবং ইঙ্গ। প্রস্থে প্রায় ১৬,• • • মাইল । মধ্যকাল ৪ ভিতরকার বলয় দুষ্টটির মধ্যে ১ • • • মাইল

  • , * * *

শনির মেরী হইতে বলধ গুলির দুগু -- *नि १ ६|भ्रt ५ ८५* १rश्रt. **५ ব্যাপী মুক্ত আকাশ দেখা যান। সবচেয়ে ভি sরকার কঙ্কণটি তত উজ্জ্বল নয় । । প্রস্থে ১১.৫০ • মাইল । সবচেয়ে ছোট বলয়টির ভিতরকার পরিধি এবং শনিপ গাত্রের মধ্যে ৭, • • • মাইল-ব্যাপী মুক্ত আকাশ দেখিতে পাওয়া যায় । সবচেয়ে বড় বলয়টিকেও গোল সরু কলো দাগ দুই ভাগে বিভক্ত করিঘাছে । ইহাকে “sagą 4 fasts” ( Enckes division) বলে। ১৮৯৫ খৃস্টাব্দে কালার (Keeler) সাহেব শনির বলয়গুলির কিরণচিত্র ج۔ --مـمـمـمـمـ লল=sালুরী শলি ( Spectrum ) পরীক্ষা করিয়া বুঝিতে পারিলেন যে, তিনটি বলয়ই শনির মেরুদণ্ডের চাবিধারে ঘুরপাক খাইতেছে । তিনি অীব একটি বিশেষ জিনিষ লক্ষ্য করিলেন যে, প্রত্যেক বলয়টির ভি তবের অংশ বাহিরের অংশের (5び*I দ-তলেগে ঘুরিতেছে । ই তা হইতে স্পষ্টই তোমরা বুঝিতে পরিবে যে, বলয়গুলি অবিচ্ছিন্ন জমাট পদার্থ নয়। খুব সস্তুলত: বলযগুলি পৃথক পৃথক ছোট ছোট কণাসমষ্টি মাত্র । প্রত্যেক টুকবা ক্ষু প্ৰাদপি ক্ষুদ্র চাদের মত শনির ৮ারিপাপে পরিভ্রমণ কবিতেছে । প্রত্যেক টুকলা পৃথক পৃথক ভাবে অবস্থিত বলিয়াক সে-গুলির মধ্যে ব্যবধান আছে । যদি কোন ও উজ্জ্বল তা বা পলয়গুলিব পিছনে গিয পড়ে, তাই হইলে বলয়গুলির ভি গুর দিয়া তাবটিকে দেপিতে পাওয়া যায । পবাক্ষা কবিয়া ইহা ৪ জান। গিয়াছে যে এই বলয়গুলি বাযপীয় পদার্থে তৈয়ারী নহে । রাশিয়ান জোতিবিলং সূtভ (Struve) সাঙ্গেলের মতে বলয়গুলিব এজন শনির ওজনেল , . - র বেশি হইলে না এবং **2f- 1 -1- (Louis Bell) Alগণনা কবিয়া দেপাই যাছেন যে, পলগ গুলিব ওজন , . . . . . আশ মাত্র চইলে । এখন দেখা যাউক, বলয়গুলির জন্ম কি করিয়া হইল। অষ্টাদশ শতাব্দীৰ শেষ ভাগে বিখ্যা • গণিতজ্ঞ লাপলাস (Laplace) সাহেব এই বিষয়ে প্রথম গবেষণা কবেন । তোমলা সকলে বোধ হয় নিউটনেব (Newton) নাম শুনিয়া থাকিবে । তাতার আলিস্কৃত মাধ্যাকঘণ-শক্তির কথা বোধ হয় জান । প্রত্যেক অণুর বা পরমাণুর পরস্পরকে টানিলার শক্তি আছে । অন্য কোন আলোড়নের কারণ যদি না থাকে, তাই হইলে কেবলমাত্র মাধ্যাকর্ষণ শক্তির ফলে চারিদিকে প্রসারিত ও বিক্ষিপ্ত যে কোন ও Ꮌ •8Ꮔ