পাতা:শ্রীকালাচাঁদ-গীতা.pdf/২৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

I ." ২২৬-১৩ তুমি ত সম্মুখে ইত্যাদি। ਬੇਝਿੜ ।ि डप्ख्छ নিকট উপস্থিত হন, তাহ ইলেক্টছ ক্ষুট কেবল বর মাগিতে কোন ভক্তের প্রবৃত্তি হইবে । ২২৭—১১৪ তবে এত দিনে ইত্যাদি। পাঠক ( A যে শুধু ভগবান জীবকে স্বষ্টি করিয়াছেন , , , জীবও ভগবানকে স্বষ্টি করিয়াছেন ; আরো দেখিতেছেন যে, গ্রন্থকার মধুর প্রেম হইতে শ্রীরস্তু করিয়া বাৎসল্য প্রেমে তাহার গ্রন্থ সমাপ্ত করিতেছেন। ইহার কারণ ইহাই বলিয়া বোধ হয় যে, বাৎসল্য প্রেম গ্রন্থের মধ্যে কোথাও বর্ণিত নাই, সেইটী এখানে বর্ণনা করিতেছেন। আর বাৎসল্য প্রেম যেরূপ সহজেই বুঝান যায়, এরূপ মধুর প্রেম নয়। গ্রন্থের শেষে গ্রন্থকার যে শ্ৰীগৌরাঙ্গের সহিত কথা কহিতেছেন, তাহ পাঠ করিলেই পাঠক বুঝিতে পারিনে যে, প্রভূর প্রতি তাহার কিরূপ বিশ্বাস, ভক্তি ও ভালবাসা। যুধিষ্টির কাল্পনিক নরক দর্শন করিয়া বলিয়াছিলেন যে, ‘স্বর্গসুখে আমার কাজ নাই, নরকে আমি সহোদরদিগের সহিত . * |” গ্রন্থকার বলিতেছেন যে, “শ্ৰীগৌরাঙ্গ যদি পড়ে ষ্ট্রান, আমিও উহার সঙ্গে পতিত হইব।” ইহাতে প্রগৌরাঙ্গ হাসিয়া উত্তর করিলেন, “তোমার ভয় কি ? আমি দাদ বিশ্বরূপের হস্তে তোমাকে সর্ণপণ করিলাম, তিনি তোমায় রক্ষণাবেক্ষণ করিবেন। গ্রন্থকারের গুরু-ফু না, বলরাম দাস। ঐনিত্যানন্দ বলরাম অবতার। আবার শ্ৰীগৌরাঙ্গের . দাদা পাওরিপুরে যখন দেহ রক্ষা করেন, তখন তাহার সমস্ত তেজ নিত্যানন্দকে সমর্পণ করিয়া যান।