'(8 রাজমালা [સક્ષમ এষ শান্তনবো ভীষ্মঃ সৰ্ব্বেষাং নঃ পিতামহ: | রাজাপ্রিয়াভিবৃদ্ধশ্চ সুযোধনবশামুগ: ॥” মহাভারত, বিরাটপৰ্ব্ব—৫ ৫ অঃ, ৫৫-৫৮ শ্লোক । মৰ্ম্ম ;–“যাহার মস্তকে পাণ্ডুরবর্ণ ( শ্বেত ) সুবিমল ছত্র শোভা পাইতেছে, তিনি আমাদের পিতামহ শান্তমুনন্দন ভীষ্ম ।’ মহাভারতের অন্যত্র পাওয়া যাইতেছে, দুৰ্য্যোধনের বিপুলবাহিনী নগর গমনকালে ;– শ্বেতচ্ছত্ৰৈঃ পতাকাভিশ্চামরৈশ্চ মুপাণ্ডুৱৈঃ। রথৈণাগৈ: পদাতৈশ্চ শু১ভেহতীব সস্কুল । মহাভারত, বনপৰ্ব্ব—২৫১ জ:; ৪৭ শ্লোক । মৰ্ম্ম ;–‘শ্বেতছত্র, শ্বেত পতাকা ও শ্বেত চামরে শারদীয় সুবিমল নভোমণ্ডলের ন্যায়, সৈন্যমণ্ডলী সুশোভিত হইয়া উঠিল।” কবি শ্ৰীহৰ্ম বলিয়াছেন – ‘নলঃ সিতচ্ছত্রিত কীৰ্ত্তি-মণ্ডল: স রাশি বাণীন্মহসাং মহোজ্জ ল: ।” নৈষধিয় চরিতম্–১ম স:, ১ শ্লোকাদ্ধ। মহারাজ নলের মস্তকে ধৃত শুভ্ৰ আতপত্রকে তাহার সুবিমল কীৰ্ত্তিমণ্ডলরূপে কবি বর্ণনা করিয়াছেন। শ্ৰীহৰ্ষ খৃষ্টীয় দশম শতকের প্রথমভাগে আবিভূত হইয়াছিলেন । go উদ্ধত বাক্যাবলী আলোচনায় জানা যায়, চন্দ্রবংশীয় ভূপতি ও প্রধান ব্যক্তিগণ স্মরণাতীত কাল হইতে শ্বেতছত্র ধারণ করিয়া আসিতেছেন। ত্রিপুরনৃপতিবৃন্দও কৌলিক প্রথানুসারে এই ছত্র ব্যবহার করিয়া থাকেন । দ্রুহ্যর অধস্তম ২৫শ স্থানীয় মহারাজ প্রতদন প্রাচীন রাজধানী হইতে শ্বেতছত্র সঙ্গে নিয়াছিলেন ; রাজরত্নাকরের ১২শ সর্গ, ৮৯ শ্লোকে এ বিষয়ের উল্লেখ পাওয়া যায়। ছত্র তুইয়া সম্প্রদায়ের রাজভৃত্য, সিংহাসনের দক্ষিণ পার্থে এই চিন্তু ধারণ করে। 躍 ৫। আরঙ্গী ইহা শ্বেতবস্ত্র বিনিৰ্ম্মিত ব্যজনী বিশেষ। প্রাচীন গ্রন্থনিচয়ে ইহাকে আতপত্র রূপে ব্যবহার করিবারও প্রমাণ পাওয়া যায়। এই চিত্ত্বও প্রাচীনকাল হইতে ব্যবহৃত হইতেছে। মহারাজ ব্রিলোচনের বিবাহ যাত্রাকালেও শ্বেতছত্রের সহিত'; এই চিন্তু সঙ্গে ছিল ;– “नवन७ cवंउझब जांब्रजी नं७ण । * পত্রিমিত্র সঙ্গে গেল আনন্দ ৰহল " जिटणांछनथ७-२२ शृः । এই চিন্তুও পূর্বোক্ত চিন্ত্রগুলির ন্যায় ছত্রভুইয়া সম্প্রদায় কর্তৃক সিংহাসনের দক্ষিণ পার্শ্বে ধৃত হইয়া থাকে। ইহাও বৃহৎ রৌপ্যদণ্ডের উপর সংস্থাপিত।
