जहब्र ] মধ্যমণি שאל ל সৈন্ত পরিচালিত হইয়াছিল, তাহ আলোচনা করিলেই এ বিষয়ের আভাস পাওয়৷ य। ऎव, यक्षl, “হস্তী ঘোড়া চলিলেক অনেক পদাতি । ভিন্ন ভিন্ন ক্রমে চলে যার ষেই রীতি ॥ অগ্র হৈয়া সৈন্ত চলে পীঠবর্তী পরে। লাঙ্গাই সৈন্ত চলিলেক নাওড়াই তদন্তরে ॥ যার ধেই সৈন্ত লৈয়া ভ্রাতৃগণ রাজার । সৈন্ত মধ্যে চলিয়াছে রাজা ত্রিপুরার ॥ ডাইনে বামে দুই ভাগ সেনাপতিগণ । বহু সেনাপতি রহে পৃষ্ঠের রক্ষণ । ত{হার পশ্চাতে রহে আর সেনাপতি । রাজ ভ্ৰাতৃ সকলের ত্রাণ করে অতি ॥” রাজমালা—যুকার ফা খণ্ড । সেকালে পট মণ্ডপ বা তদনুরূপ অন্য কোনও সুবিধাজনক বস্তু ছিল না। অভিযান কালে স্থানে স্থানে শিবির সংস্থাপনের নিমিত্ত গৃহ নিৰ্ম্মাণ করিয়া রশুিতে হইত। এই ভার কুকিগণের প্রতি ছিল, রাজমালায় লিখিত হইয়াছে,—“কুকি সৈন্য আগে অাগে বানায়ে যে ঘর।” এই নিয়ম বর্তমান কলেও প্রচলিত আছে । সৈনিকগণের উচ্চ খলতা। সামরিক বিভাগের কৰ্ম্মচারিগণের মধ্যে অতিরিক্ত মদ্যপনের প্রথা প্রচলিত ছিল। কোন কোন সময় তাহারা স্বরামত্ত হইয়া, আত্মকলহে রত হইত ; এবং সৈনিক বিভাগে স্বয়ার প্রভাৰ। সেই কলহ সময় সময় এত গুরুতর হইয় দাড়াইত যে, নিজের কাটাকাটি করিয়া প্রাণ বিসর্জন করিতেও কুষ্টিত হইত না ; অনেক সমযে তাহা নিবারণ করা স্বয়ং মহারাজেরও অসাধ্য হইয় দাড়াইত। এস্থলে কিঞ্চিৎ खाडांन cन७ग्न झईएङएइ ;- _ “বড় বড় যুদ্ধা সব বীর অতিশয় । মহাবল-পদভরে ক্ষিতি কম্প হয় । মদ্য মাংসে রত সব গোয়ার প্রকৃতি । छू१ &ांब cमरष ठांब्रां भंज-मख-मङि ॥ ত্রিপুরার কুলে পুনঃ বহু বীর হৈল। ম্য পান করি সুৰে কলা-কলি । 帶 २४