পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত তৃতীয় ভাগ.djvu/২৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

} - -م... مسدس ঐরামের সঙ্গে ছেলেবেলায় খুব প্রণয় ছিল। রাতদিন এor ছল। রাতদিন একসঙ্গে অকল একসঙ্গে গুয়ে থাকতাম। তখন বোল স্তর বৎসর বাস। হত। তাদের বাড়িতে ইজনে খেলা করতাম, তখনকার সব বন মনে পড়ছে। তাদের কুটুম্বের পালকি চড়ে আসতো, বেয়ারাগুলো, হিঞ্জোড়া হিঞ্জোড়া’ বলতে থাকতো । - . . “শ্রীরামকে দেখবো বলে কতবার লোক পাঠিয়েছি ; এখন চীনকে দোকান করেছে ! সেদিন এসেছিল, ছুদিন এখানে ছিল । “শ্রীরাম বললে, ছেলেপিলে হয় নাই । ভাইপোটিকে মানুষ করছিলাম, সেটি মরে গেছে। বলতে বলতে শ্রীরাম দীর্ঘনিশ্বাস ফেললে, চক্ষে জল এল, ভাইপোর জন্য খুব শোক হয়েছে। “আবার বললে, ছেলে হয় নাই বলে স্ত্রীর যত স্নেহ ঐ ভাইপের উপর পড়েছিল ; এখন সে শোকে অধীর হয়েছে। আমি তাকে বলি, খেপী ! আর শোক করলে কি হবে ? তুই কাশী যাবি ? “বলে ক্ষেপী—একেবারে ডাইলিউট ( dilute ) হয়ে গেছে ! তাকে ছুতে পারলাম না। দেখলাম তাতে আর কিছু নাই।” ঠাকুর শোক সম্বন্ধে এই সকল কথা বলিতেছেন, এদিকে ঘরের উত্তরের দরজার কাছে সেই শোকাতুর ব্রাহ্মণীটি দাড়াইয়া আছেন। ব্রাহ্মণী বিধবা । তার একমাত্র কন্যার খুব বড় ঘরে বিবাহ হইয়াছিল। মেয়েটির স্বামী রাজা উপাধিধারী,—কলি জ্ঞাতানিবাসী,—জমিদার। মেয়েটি যখন বাপের বাড়ি আসিতেন, তখন সঙ্গে সেপাই শান্ত্রী আসিত, —ময়ের বুক যেন দশ হাত হইত। সেই একমাত্র কন্যা কয়দিন হইল ইহলোক ত্যাগ করিয়া গিয়াছে ! . ব্রাহ্মণী দাড়াইয়া ভাইপোর বিয়োগ জন্য শ্রীরাম মল্লিকের শোকের مه