পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত তৃতীয় ভাগ.djvu/২৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3 : " . . . . .” সমুদ্র, জীবেরা যেন ভুড়তুড়ি ; তাতেই হয় ঙাতেই লয়। ছেলেমেয়ে,-যেমন একটা বড় ভুড়তুড়ির সঙ্গে টে। “ঈশ্বরই সত্য তার উপর কিরূপে ভক্তি হয়, তাকে কেমন ক’রে লাভ করা যায়, এখন এই চেষ্টা করো। শোক ক’রে কি হবে ?” সকলে চুপ করিয়া আছেন। ব্রাহ্মণী বলিলেন, ‘তবে আমি আসি। শ্রীরামকৃষ্ণ ( ব্রাহ্মণীর প্রতি সস্নেহে )—তুমি এখন যাবে ? বহু ধুপ!—কেন, এদের সঙ্গে গাড়ি ক’রে যাবে। 酸 আজ জ্যৈষ্ঠ মাসের সংক্রাস্তি, বেলা প্রায় তিনটা চারটা । ভারী গ্রীষ্ম। একটি ভক্ত ঠাকুরকে একখানি নূতন চন্দনের পাখা আনিয়া দিলেন। ঠাকুর পাখা পাইয়া আনন্দিত হইলেন ও বলিলেন, “বা ! বা ” “ওঁ তৎসৎ ! কালী!” এই বলিয়া প্রথমেই ঠাকুরদের হাওয়া করিতেছেন । তাহার পরে মাষ্টারকে বলিতেছেন, “দেখ দেখ, কেমন হাওয়| ” মাষ্টারও আনন্দিত হইয়া দেখিতেছেন। ↔ তৃতীয় পরিচ্ছেদ কাপ্তেন ছেলেদের সঙ্গে করিয়া আসিয়াছেন । ঠাকুর কিশোরীকে বলিলেন, “এদের সব দেখিয়ে এস তো,— ঠাকুরবাড়ি !” ঠাকুর কাপ্তেনের সহিত কথা কহিতেছেন। মাষ্টার, দ্বিজ ইত্যাদি ভক্তেরা মেঝেতে বসিয়া আছেন। দমদমার মাষ্টারও আসিয়াছেন । ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ছোট খাটটিতে উত্তরাস্য। হইয়া বসিয়া আছেন । তিনি কাপ্তেনকে ছোট খাটুটির এক পার্শ্বে তাহার সম্মুখে বসিতে বলিলেন। . | I