১২৪ শ্ৰীজীরামকৃষ্ণকথামৃত । [১৮৮৪, ১৫ জুন ; SAMMA SAMMMMM S S S S S S S S MAMA SAMAAAA SAS A SAS SSAS SSAS SSAS SAASAASAASAASAASAASAASAAAS আর একটা বাধাঘাট পুষ্করিণী। পল্লীবাসী সাধারণ লোকে এখানে খারাদি করে এবং পানীয় জল লয়। উষ্ঠানগৃহের পশ্চিম ধারেও উষ্ঠানগঞ্জংসে পথের দক্ষিণ পশ্চিমে রন্ধনশালা। জাজ এখানে খুব ধুমধাম, ঠাকুর ও জ্ঞ দের সেবা হইবে স্বরেশ ও রাম সৰ্ব্বদা তত্ত্বাবধান করিতেছেন। ~ উদ্ধানগৃহের বারাওতেও ভক্তদের সমাবেশ হইয়াছে। কেহ কেহ একাকী বা বন্ধুসঙ্গে প্রথমোক্ত পুষ্করিণীর ধারে বেড়াইতেছেন। কেহ কেহ বাধাঘাটে মাঝে মাঝে আসিয়া বিশ্রাম করিতেছেন। সঙ্কীৰ্ত্তন চলিতে লাগিল। সঙ্কীৰ্ত্তনগৃহমধ্যে ভক্তের জনতা হইয়াছে। ভবনাথ, নিরঞ্জন, রাখাল, স্বরেক্স, রাম, মাষ্টার, মহিমাচরণ ও মণিমন্ত্রিক ইত্যাদি অনেকেই উপস্থিত আছেন। অনেকগুলি ব্রাহ্মভক্তও উপস্থিত । মাথুর গান হইতেছে। কীৰ্ত্তনীয় প্রথমে গৌরচন্ত্রিক গাহিতেছেন। গৌরাঙ্গ সন্ন্যাস করিয়াছেন-কৃষ্ণপ্রেমে পাগল হইয়াছেন। আবার তার আদর্শনে নবদ্বীপের ভক্তেরা কাতর হইয়া কাদিতেছেন। তাই কীৰ্ত্তনীয় 鰲 من" গান। গোঁর একবার চল নদীয়ায় । . . . . . . o তৎপরে শ্ৰীমতীর বিরহ অবস্থা বর্ণনা করিয়া আবার গাহিতেছেন। ; - - . . . . . ) 舉 - 橄 崇 ठेॉकूद्र खांबांबिहे । झ** न७iब्रधान হইয়া অতি করুণ স্বরে, স্নাথর দিতেছেন-”সখি ! श्य প্রাণবল্লভকে আমার কাছে নিয়ে আয়, নয় আমাকে ং সেখানে রেখে জায়।” ঠাকুরের ঐরাধার ভাব হইয়াছে। কথাগুলি বলিতে বলিতেই ঠাকুর নির্বাক্ হইলেন ; দেহ স্পন্দহীন, অদ্বনিমীলিতনেত্র। সম্পূর্ণ বাহশূন্ত , ঠাকুর সমাধিস্থ হইয়াছেন। অমেকক্ষণ পরে প্রকৃতিস্থ হইলেন। আবার সেই করুণ স্বর। বলিতেছেন, ”সখি ! তার কাছে লয়ে গিয়ে তুই আমাকে কিনে নে, আমি তোদের দাসী হ'ব ; তুই তো আমাকে কৃষ্ণ-প্রেম শিখায়েছিলি! প্রাণবল্লভ।" ... ..." কীৰ্ত্তনীয়াদিগের গান চলিতে লাগিল। শ্ৰীমতী বলিতেছেন, “সখি ! যমুনার জল আনতে আমি যাব না। কদম্বতলে আমি প্রিয়সখাকে দেখেছিলাম, সেখানে গেলেই আমি বিহা হই" : - . ঠাকুর আবার ভাবাৰিষ্ট হইতেছেন। দীর্ঘ লিখলে ফেলিয়া কাতর হইয় BBBBBBSS SBBSS SBBSS Se S SSS YY SS MM
