পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>b" ভৌগোলিক বৃত্তান্ত । [ ॰भ एठांः २न चः । SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS S SAASSSSMS SMSMSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSS একটি পবিত্র জলাশয়ে পরিণত হইয়াছে ; বারুণী যোগে বহুতর লোক অমৃতকুণ্ডে স্নান তৰ্পণাদি করিয়া থাকে। বাণিয়াচঙ্গের দেওয়ান বংশীয়গণ পূৰ্ব্বে অমৃত কুণ্ডের জল নেওয়াইয়া পান করিতেন। ( উৎস ও প্রস্রবণ । ) পণ—লাউড়ের পণা একটি প্রসিদ্ধ ঝরণা, ইহা একটি তীর্থ বিশেষ ; বারুণী যোগে বহুলোক পণাস্নানে যায় । ফুলতলীর প্রস্রবণ—দিনারপুরের ফুলতলির প্রস্রবণটিও বিশেষ বিখ্যাত । ঠাণ্ডাকুয়া—বারপাড়া পরগণায় । এই উৎসের জল শীতল বলিয়া ঠাণ্ডাকুয়া নামে আখ্যাত । d দরগা মহলার উৎস—এই উৎসটি বিশেষ বিখ্যাত, মোসলমানগণ ইহার জল অতি পবিত্র মনে করেন । ইহা ইষ্টক দ্বারা বাধান । শাহজলাল এই উৎসের জল ব্যবহার করিতেন । to নয়া সড়কের উৎস—এই উৎসের জল ঈষৎ উষ্ণ ; এই দুইটি উৎস সদরে অবস্থিত, সদরের গাণিছড়ার কাছে আর একটি উৎস আছে । তপ্তকুও—জয়ন্তীয়ার হরিপুরে (সরকারী ডাক বাঙ্গালার সন্নিকট) আর একটি আশ্চৰ্য্য উৎস আছে। ইহার আয়তন প্রায় দেড় কেদার ভূমি ব্যাপী । কুগুটি সমতল বিশিষ্ট নহে, পশ্চিমোত্তরাংশে গভীরতা অধিক। কুণ্ডের জল উষ্ণ নহে—শীতল, কিন্তু জলতলস্থ ভূমি অতি উত্তপ্ত—মুহূৰ্ত্তকালও দাড়ান যায় না। ভূমিতে পদসংলগ্ন না করিয়া সস্তরণ করিলে কোনও কষ্ট হয় না। সম্ভবতঃ কুণ্ডতলে ভূগৰ্ত্তে কোনরূপ উত্তাপযুক্ত দাহ পদার্থ আছে। বর্ষাকালে এই স্থানে প্রচুর পরিমাণে জল হয়, এবং কুণ্ডটি ১০১২ হাত জলের নীচে পড়িয়া যায়। বারুণীযোগে এ স্থানেও কেহ কেহ স্নান তৰ্পণ করে। ( প্রপাত । ) শ্ৰীহট্টের পাহাড়গুলিতে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনেক প্রপাত আছে। আদম আইল