পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৪০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७ॐ श्रथTांग्न । ] তরফের অবশিষ্ট কথা। । :) ఇసె - -بی. MALI ALL ALMI TË La"πü "μμα Εμή ηπαμαμα === তরফের উত্তরদিন্বত্ত ঘুঙ্গিয়াজুরি হাওরটি সমস্তই সাত অানির অধিকারে ছিল। এই সময়ে উক্ত হাওরে একটা মৃতদেহ প্রাপ্তে, পুলিশ কর্মচারী তদন্তে আসিয়া জমিদার মোহাম্মদ নাতির ও বাতির সাহেবকে প্রথমতঃ তলব ক্রমে বৃত্তান্ত-ঘটিত বিষয় জিজ্ঞাসা করেন, পাছে কোন ঝঞ্চাটে পড়িতে হয়, এই ভয়ে জমিদারগণ ঘুঙ্গিয়াজুরিতে তাহদের অধিকার থাকার কথা স্পষ্টতঃ অস্বীকার করিলেন। সুচতুর হিন্দু মজুমদারের অগ্রবর্তী হইয়া তখন বলিলেন যে, এই হাওর তাহাদেরই অধিকার ভূক্ত। সৈয়দ একবার যে কথা বলিয়া ফেলিয়াছেন, তাহা পরিবর্তন ক্রমে মহঁতচু্যত হইতে পারেন নাই! কাজেই সুবিস্তৃত হাওর তাহাদের হস্তচু্যত হইয়া পড়িল । কথিত আছে, সৈয়দগণের মধ্যে কেহ শৃগালের চীৎকার শ্রবণে কারণ জিজ্ঞাসিলে, বিশ্বাস বুঝাইয়া দিলেন যে, শীতে শৃগালের ক্ৰন্দন করিতেছে। সৈয়দ তখন শৃগালকে বস্তদানের ব্যবস্থা করিয়াছিলেন!! বলা বাহুল্য যে, বিশ্বাস মহাশয় এই সৎকার্ষ্যের ভার উৎসাহ সহকারে স্বয়ংই গ্রহণ করিয়াছিলেন! এইরূপ অবস্থায় কুবেরও লক্ষ্মী শূন্ত হইয় পড়েন, ইহাদের আর কথা কি ? এই বস্ত্রদাতার নাম উল্লেখে চিরতরে তাহার অঙ্গে নিৰ্ব্বোধতার কালিম লেপ করা অনাবশ্বক * নিম্নে পরিবর্তী সৈয়দগণের নামোল্লেখে তাঁহাদের সম্বন্ধে দুই একটি কথা লিখিত হইতেছে — সৈয়দ ঈশারজা--ইনি মদন রজার পুত্র, পারস্ত ভাষায় তাহার বিশেষ ব্যুৎপত্তি ছিল। 函 সৈয়দ শায়েস্তা মিয়া-ইনি হামিদ রজার পুত্র, নিজ নামে তিনি শায়েস্তা-গঞ্জ-বাজার স্থাপন করেন ও বাজারের নিকট এক কাছারী নিৰ্ম্মাণ করেন। তাহার পুত্ৰাদি ছিল না, মৃত্যুর পর স্ত্রী সম্পত্তির অধিকারিণী হন। ঐ সময় শায়েন্তীগঞ্জের কাছারী নিলাম হইয়া যাওয়ায়, দেওয়ান হরগোবিন্দ রায় নামক এক সন্ত্রান্ত ব্যক্তি উহা ক্রয় করেন। তরফে সর্ব L kung

  • এই গল্প বাণিয়াচঙ্গের জমিদার দেওয়ান সাহেবদের সন্ধেই সৰ্ব্ব প্রথমেওন গিয়াছিল। ওরফে উহার প্রতিধ্বনি মাত্রই হইয়া থাকিবে।