পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৫৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ২য় অধ্যায়। জগন্নাথপুরের কথা । , २७ AT AAAAAS SSAAAAS S ASMT TTSTS جمعیت= تعاعته _ এদিকে, বিজয় সিংহ যখন ভ্রাতার পরিণাম সংবাদ শুনিলেন, তখন আর তাহার বিষাদের সীমা থাকিল না। এই অভাবিত ঘটনা গোবিন্দ খাঁর । চক্রান্তেই সংঘটিত হইয়াছে বলিয়া তাহার ধারণ জন্মিল। শক্রকে অবসর দেওয়া অসঙ্গত, এই নীতি পরিচালিত হইয়া হবিব খাঁ, ভ্রাতৃশোক সস্তপ্ত বিজয় সিংহকে তখন একেবারেই ( সমস্ত সম্পত্তি হইতে ) অধিকার চু্যত করিলেন।* এই সময় তাহার আয় সপ্তলক্ষ মুদ্রার নূ্যন ছিল না। তরফাধিপতির অধিকৃত ভূভাগ ব্যতীত শ্ৰীহট্টের অধিকাংশ পরগণায় তাহার অধিকার বিস্তৃত হইয়াছিল। " বিজয় সিংহ যখন দেখিলেন যে, পৈতৃক সম্পত্তি উদ্ধারের কোন উপায়ই নাই, তখন চরম উপায় দিল্লী গমন করিলেন এবং তিনিই জয় সিংহের (ওরফে গোবিন্দ সিংহের) ভ্রাতা ও প্রকৃত উত্তরাধিকারী পরিচয়ে সম্পত্তি উদ্ধারের জন্য আবেদন করিলেন। এই চেষ্টার ফলে তিনি লাউড় রাজ্যের অৰ্দ্ধভাগের সনন্দ লাভ করিলেন । বিজয় জয়োল্লাসে দেশে আসিয়া সনন্দের বলে লাউড়ে অধিকার লাভের চেষ্টা পাইলেন ; কিন্তু হবিব খাঁ তাহাকে কিছুতেই সম্পত্তি ছাড়িয়া দিলেন না। উভয়পক্ষে যুদ্ধ উপস্থিত হওয়ার সম্ভাবনা হইয়া উঠিল ; কিন্তু বিজয়ের সৈন্যবল নিতান্ত অল্প থাকায় তিনি যুদ্ধে, জয়ের আশা করিতে পারিলেন না। । আত্মীয়বর্গ তাহাকে দিল্লী গমনপূর্বক প্রতিকার করিতে পরামর্শ দিতে লাগিল। তখন বিজয় প্রকৃত অবস্থা সম্রাটের গোচর করতঃ রাজকীয় সৈন্ত সাহায্যে নিজ সম্পত্তি উদ্ধারের জন্য কৃত সঙ্কল্প হইলেন। সম্রাটের আদেশের বিরুদ্ধে পুনঃ পুনঃ চলা সঙ্গত নহে ; তাহা হইলে সমগ্র লাউড় রাজ্যের অধিকার হইতে হয়তঃ বঞ্চিত হইতে হইবে, ইহা ভাবিয়া হবিব খা, বিজয়ের পুনঃ দিল্লী গমন সংবাদে চিন্তিত হইলেন। ү. 湘 **इक्वि शै। उaांब्रख्रिणां कब्रिटङ *ांजन । বিজয়কে অধিকার না দিলা তখন ॥” জগন্নাথপুরের ইতিহাস । + কথিত আছে, ইট, ঢাকাদক্ষিণ, পঞ্চখণ্ড প্রভৃতি পরগণও হৰিৰ দ্বার রাজ্যভুক্ত হইয়াছিল। এখনও বাণিয়াচঙ্গ পরগণাকে “সাঙলাখী" বলে এবং বাণিয়াচঙ্গের আমন थॉन **ळांशैौशांब' नांटम थTोड ।