৩য় অধ্যায়। ] | পরবর্তী কীৰ্ত্তি। १७ না, এবং আগমবাগীশকে তাহার সেবায়েত নিযুক্ত করা হইল। হাটকেশ্বরের বিশেষ বিবরণ ভৌগলিক-বৃত্তান্ত ভাগে ১ম অধ্যায়ে দ্রষ্টব্য। কাছাড়-পতি তাম্রধ্বজের পুত্র শূরদর্প নারায়ণ ১৭৭৮ খৃষ্টাব্দে নয়বৎসর বয়সে সিংহাসনারোহণ করেন। জয়নারায়ণেরও সিংহাসনারোহণ কাল জয়নারায়ণ তাহাই। শুরদর্প নারায়ণ বয়ঃপ্রাপ্ত না হওয়া পৰ্য্যন্ত भूबन আহোম-পতির রক্ষাধীনে ছিলেন। তিনি বয়ঃপ্রাপ্ত হইলে র্তাহার সহিত জয়ন্তীয়াপতির বিরোধ উপস্থিত হয়। উভয়েই স্ব স্ব পূৰ্ব্ববৰ্ত্তীর ন্যায় পরস্পরের অহিত চেষ্টায় প্রবৃত্ত হন। কিন্তু এই বিবাদের প্রকাগু কারণ, একটি অতি জঘন্য ঘটনা। ত্রিপুরার ইতিহাসে লিখিত হইয়াছে, “জয়ন্তীয়া-পতির ভ্রাতা স্বীয় ভ্রাতুপুত্রীর কলুষিত প্রণয়ে মুগ্ধ হইয় তাহাকে লইয়া পলায়ন করেন। সেই পাপিষ্ঠ ও পাপীয়সীর আশ্রয়দাতা বলিয়া জয়ন্তী-রাজ কাছাড়-পতির প্রতিকূলে অস্ত্ৰধারণ করেন। সংগ্রাম উপস্থিত হইলে জয়ন্তীয়াপতির ভ্রাতা স্বীয় প্রণয়িণী ও সহচরবর্গের সহিত দুরাক্রম্য পাৰ্ব্বত্য প্রদেশে আশ্রয়গ্রহণ করেন। প্রবাদ অনুসারে জয়ন্তীয়া পতির ভ্রাতা ও র্তাহার ভ্রাতুষ্প ত্রী অঙ্গনী নাগা সরদারগণের আদি পিতামাতা। র্তাহাদের অনুচরবর্গ ও অন্যান্য নাগাজাতির সংযোগে পরাক্রমশালী অঙ্গমী নাগাদিগের উৎপত্তি। প্রবল সংগ্রামে কাছাড়পতি পরাজিত হন। জয়ন্তীয়া-রাজ কর্তৃক মাইবঙ্গ নগরী বিনষ্ট হয়। কাছাড়পতি বর্তমান কাছাড় প্রদেশে উপনীত হইরা খাসপুরে রাজপাট স্থাপন করেন”। • পূরদর্প নারায়ণ আহোম নৃপতির আশ্রিত ছিলেন, সুতরাং তিনি “আসামপতির সাহায্যে জয়ন্তীয়া বিনষ্ট করিতে স্থিরপ্রতিজ্ঞ হইয়াছিলেন। কিন্তু অকালমৃত্যু দ্বারা তাহার সমস্ত উদ্যোগ বিফল হইয়াছিল”। • जैधूङ देख्नानष्ठा निश् धगौउ ত্রিপুরার ইতিহাস গ্র ভাঃ ১ম জঃ ২৫ এবং , * וולי לאי
