পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৫৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় অধ্যায় । ] পরবর্তী কীৰ্ত্তি। २B রামসিংহ অল্প বয়সেই সিংহাসনারোহণ করিয়াছিলেন, তিনি সিংহাসনারোহণ করিয়াও নানা বিষয় শিক্ষা করিয়াছিলেন। একখানা দানপত্র হইতে জানা যায় যে বিজয় মুন্সেফ নামক ব্যক্তি হইতে তিনি লক্ষ্যভেদ শিক্ষা করিয়াছিলেন । রাজা রামসিংহের ধৰ্ম্ম বিষয়ে বিশেষ উৎসাহ ছিল, তিনি প্রৱন যৌবনেই নিত্যানন্দ গোস্বামী নামক জনৈক ব্রাহ্মণের নিকট দীক্ষিত হন ঢ পীর মঠ এবং দুপী নামক গ্রামস্থ প্রায় ৪•• হন্ত উচ্চ একটি সুন্দর * ઉ শৈলখণ্ডের উপর সুচারু শিল্প শোভিত এক উচ্চ-চুড় বিবিধ দান । གའི་ মন্দিরে ১৭৯৮ খৃষ্টাব্দে রামেশ্বর নামক শিব স্থাপন করেন। শিবের সন্নিকটে একটা প্রস্তরময় বৃষ রক্ষিত হয়, এটিকে হঠাৎ সজীব বলিয়াই বোধ হইত। বিগত ভীষণ ভূকম্পে এই বৃষটি ও যে মন্দির চূড়া প্রায় দশ মাইল দূর হইতে দৃষ্ট হইত, তাহ বিচূর্ণিত ও ধরাশায়ী হয়। রামেশ্বরকে উদ্ধার করা হইয়াছে। কিন্তু বৃষটি এখনও ইষ্টক রাশির তলে শয্যাগত রহিয়াছে। এই মঠের নামই চুপীর মঠ। † “রামসিংহ রাজা বিজয় মুনছিপ’ হইতে বন্দুক ফয়ের করণের সঙ্কেত শিক্ষা করিয়া বৌলাখেল মৌজা হইতে দশকেয়ারি একহাত জমি সিংহমোহরের পত্র দ্বারা” দান করেন |—জয়ন্তীয়া প্রথম বন্দোবস্তের কাগজ, মোকদমা নং ৩৭৫e । + জয়ন্তীয়ার প্রথম বন্দোবস্তের কাগজে দৃষ্ট হয় ষে, জগন্নাথপুরী বাদী নামীয় ৬২ নং আপত্তির মোকদ্দমার বিবরণে প্রকাশ আছে —“রাজা রামসিংহ দুৰ্গী পৰ্ব্বতেইজরামেশ্বর শিব স্থাপন করিয়া বাদীর পরমগুরু রুকড়পুরী সন্ন্যাসীকে বোলাখেল মৌজা হৈতে তিন কেভা জমি মঠ মন্দির সহিত ১৭২০ সনের লিখিত সিংহমোহরের পত্র দ্বারায় দান করাতে রুকড় সন্ন্যাসী, ওপরবাদীর গুরু লীলাপুরী ইহার উপস্বত্ব ভোগদখল করে। ইহা প্রমাণিত হওয়াতে মোয়াজি ৬ জমি নিষ্কর বাহাল থাকা ও বাকি জমির প্রতি + + + ( ৰাষ্ট उक्रि७ ) निधूङ कब्रो विश्ठि श्ख्न । ইহা হইতে রুকড়পুরীর পরবর্তীগণের নামও পাওয়া বাইতেছে ; যথা—ককড়পুরীর लिषा जीणांगूबी, उ९लिंबा जत्रब्राषनूबैौ । किरू जांबांदमब्र बब्रखौञ्चांब विवब्र१ अनाका खिङ्गরূপ শিষ্য-প্রণালিকা প্রেরণ করিয়াছেন। s

  • ) о