পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৫৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

, 68 শ্ৰীহট্টের ইতিবৃত্ত । [งฐ et: 8 ส์ จะ ১৮২১ খৃষ্টাব্দে যখন রামসিংহ (২য়) জয়ন্তীয়ার শাসনদণ্ড পরিচালন করিতেছিলেন, তখন শ্ৰীহট্ট হইতে কয়েকটি বৃটিশ প্রজা ধৃত করিয়া জয়ন্তেশ্বরীর নিকট বলি দেওয়া হয়। গবর্ণমেণ্ট এই সংবাদ প্রাপ্তে রামসিংহকে এক সুতীব্র পত্র লিখিয়া জানাইয়াছিলেন যে, ভবিষ্যতে বৃটিশ প্রজার উপর এইরূপ অকথ্য অত্যাচার ঘটিলে—এইরূপ নরহত্যা হইলে, জয়ন্তীয়া অধিকার করা হইবে । ইহার পর কয়েক বৎসর নরবলির সংবাদ পাওয়া যায় নাই। রামসিংহের মৃত্যুর পর ১৮৩২ খৃষ্টাব্দে রাজেন্দ্ৰসিংহ সিংহাসনারোহণ করেন। ঐ বৎসরেই কয়েকটি বৃটিশ প্রজাকে কালীর সম্মুখে বলি দেওয়ার কথা প্রচারিত হয় ; ইহাতেই বিভ্ৰাট ঘটে । কিন্তু জানা যায় যে, রাজা প্রকৃতপক্ষে সম্পূর্ণ নির্দোষ ছিলেন। যদিও জয়ন্তীয়ায় এরূপ একটা প্রবাদ চলিয়৷ আসিতেছিল যে, যে বৎসরে দেবীর নিকট নরবলি না হইবে, সেই বৎসরে রাজ রাজ্যচ্যুত হইবেন ; যদিও অজ্ঞতা বশতঃ এই প্রবাদে অনেকেরই দৃঢ় বিশ্বাস ছিল, তথাপি রাজাকে এই হত্যা সম্বন্ধে দোষী স্থির করা সঙ্গত হয় না। জয়ন্তীয়াপুরে কোন ব্যক্তিই ব্যক্ত করে না যে, রাজা রাজেন্দ্ৰসিংহ o এই হত্যা সংশ্রবে ছিলেন । * , * জয়ন্তীয়ার নরবলির পূর্ব হইতেই প্রচলিত ছিল বলিয়া বোধ হয়। আইন-ই-আকবরিতে লিখিত আছে যে, জীহট্ট হইতে খোজা আমদানী হইত। খোজা ব্যবসায়ীগণ অপরের ছেলে চুরী করিয়া প্রক্রিয়া বিশেষে তাহাদিগকে নপুংসক করিয়া লইত। খোজকর্য শলের প্রচলন সম্ভবতঃ সেই সময় হইতে হইয়া থাকিবে । পরে জয়ন্তীয়ার ছেলেধরাদের প্রতিও ঐ শব্দ প্রযোজ্য হইয়াছিল। জীযুক্ত পদ্মনাথ বিদ্যাবিনোদ মহোদয় লিখিয়াছেন – “জীহট্ট হইতে খোজা ভারতের সর্বত্র রপ্তানি হইত। মোসলমানদের এই একটা ব্যবসায় দাঁড়াইয়াছিল ষে উহার ছেলেদেরে খোজা করিয়া বিক্ৰী করিত। কেবল নিজেদের বালকগণের যে এই দশা করিত, তাহা নহে, বলে ছলে অন্যান্ত স্থল হইতে ছেলে সংগ্রহ করিয়া খোজা করিত। জাহাঙ্গীরের সময় উহা নিবৃত্ত হয় ঐ ব্যবসায় হইতেই খোজকরের एछब्र ७८म८* &वंबण हरेब्रांछ्णि !??

  • আমাদের জয়ন্তীয়ার বিবরণ প্রদাতা জীযুত রাধাচরণ পাল লিখিয়াছেন—“আমরা । *डीब्र जश्नकांtन "ब्रिख्याङ इ३ब्राझि, ब्राजा कथन७ नब्रवणि निएछन ना । ब्रारजठनिराहब्र

ब्रोप्छटग्रनि९ङ् ७ সরবলির কথা ।