હર वैशdद्र हेडिडूख । ( ३॥ ७ttisषंरेः চৌধুরীগণ পরে এলাম ভূমির বন্ধোৰন্ত • ছাড়িয়া দিলেই প্রতাপগড়ের খাস फूभिब्र थाछन चब* श्रदर्भीमफे अश्न अबूख श्न, उषनहे अङागत्रफ़ उइनॆण স্থাপনের প্রস্তাব হইয়া, পরে তাহা কার্ধ্যে পরিণত হয়.। শ্ৰীহট্ট আসাম ভূক্ত হওয়ার পর স্থানীয় কর ও আসাম-ভূমি রাজস্ব বিষয়ক বিধি ( ১৮৮৬ সনের ১ আইন ) শ্ৰীহট্টে প্রচলিত হয়। ইহাতে বলিতে গেলে লর্ড নর্থব্রুকের পুর্ব প্রতিজ্ঞার ব্যভিচার ঘটিয়াছে। শ্ৰীহট্টের স্থানীয়কর ও ভূরাজস্ব নামতঃ পৃথক হইলেও কাৰ্য্যতঃ একরূপ। স্থানীয় কর বাকি পড়িলেও, ভূরাজস্ব বাকি পড়ার ন্যায়, তা লুক নিলাম হইয়া আদায় করা যায়। ইহাতে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের মূলে প্রকৃত পক্ষে আঘাত করা হইয়াছে। শ্ৰীহট্ট আসাম ভূক্ত হওয়ার কালে শ্ৰীহট্টবাসী যে ভয় করিয়াছিল, তাহাই সত্যে পরিণত হইতে আরম্ভ হয়। একত্রিংশং বর্ষ কাল আসামের অধীনে থাকিয়া,—পূৰ্ব্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশ স্বই হওয়ায়, আবার শ্রীহট্ট বঙ্গের সহিত একত্র হইয়াছে, পূৰ্ব্বের ন্যায় আবার ঢাকা বোর্ডের অধীন হইয়াছে ; শ্ৰীহট্টবাসী গবর্ণমেণ্টের, নিকট অনেক আশাই করেন। শ্ৰীহট্টে বৃহৎ জমিদারের সংখ্যা অধিক না থাকিলেও, শস্ত শু্যামল “লক্ষীর হাট” শ্ৰীহট্টের প্রজাগণ অন্যান্য জিলার অধিবাসী অপেক্ষ কোন অংশেই হীনদশাপন্ন নহে । শ্ৰীহট্টের অর্থ একত্রে দুই একস্থানে মাত্র ভাণ্ডার-বদ্ধ হয় নাই, বিভাগিত রূপে প্রত্যেকের ঘরেই গিয়াছে ; এই জন্য শ্ৰীহট্টে প্রায় মহালের সকলেই কিছু না কিছু ভূসম্পত্তির অধিকারী। ইহাদের অধিকারী । সংখ্যা ক্রমশঃই বৰ্দ্ধিত হইতেছে। দশসনা বন্দোবস্তের অব্যবহিত পরে (১৭৯৫ খৃষ্টাব্দে ) মহালের সংখ্যা ২৬৩৯৩টি এবং অধিকারী সংখ্যা ২১৩১৭ জন ছিল। ১৮৬৫ খৃষ্টাবো মহালগুলির সংখ্যা ৫২৭৮৬ এবং অধিকারী সংখ্যা প্রায় পঞ্চ লক্ষ হয়। ১৮৭১ খৃষ্টাৰে মহালের সংখ্যা ৭৮১৫৫টিতে পরিণত হইয়াছিল এবং অধিকারী সংখ্যাও ৫৪৮৬১২ জন হয়। তাহার পর হইতে বর্তমান সময় পৰ্যন্ত এই সংখ্যা আরও অনেক বদ্ধিত হইয়া থাকিবে। এইরূপ সকলেই কিছু কিছু ভূসম্পত্তির মালীক হওয়ায় তাহাদিগকে S gDDB BBBB BB BB BBB BDDD BBB DDS
- ~ ·
