ভগবৎসান্দর্ভের Rais প্রমেয়া। ইহার শ্রেীত প্রমােণ এই যে, “সেই ধ্যান-যোগানুগত সাধকগণ স্বগুণনিগুঢ় দেবাত্মশক্তির সন্দর্শন করেন।” এইরূপে শ্ৰীভগবানের “স্বরূপ শক্তি প্ৰদৰ্শিত হইয়াছে। এই স্বরূপশক্তির অপর পর্য্যায়-অন্তরঙ্গা শক্তি । অপর শ্রুতি বলেন,-“মায়াশক্তি শ্ৰীভম্বুবানের স্বরূপশক্তি ও मैिड1, gई कछ जनांठन * বিষ্ণুকে মায়াময় বলা হয় । চতুৰ্ব্বেদশিখায় মায়া শব্দের দুই বৃত্তি উক্ত হইয়াছে। সেই একই স্বরূপশক্তির বৃত্তিভেদে AAS S DDBBD DDBD DBDDLDBDS DDBD BuB BDBSYKBD DDB S BBBuBD D BB DBSS এ সম্বন্ধে চতুৰ্বেদ শিখা হইতে মাধ্বভাষ্য-প্রমাণিত শ্রুতি এ স্থলে উদ্ধৃত হইয়াছে। উহার / ", অর্থ এই,- সেই চিচ্ছক্তিরূপিণী শক্তি-দেবতা সৰ্ব্বশক্তিযুক্তা। এই চিৎশক্তি পরা, নিত্যানন্দা, নিত্যরূপা, অজুহ্বা ও শাশ্বতাত্মা বলিয়া বর্ণিত হইয়াছেন, “অশ্রুতং ६थोडू अहूछे जछे" ইত্যাদি শ্রুতিও অন্যত্র দৃষ্ট হয়। ব্ৰহ্মের সর্বশক্তিমত্ব যে স্বরূপসিদ্ধ, ব্ৰহ্ম সাযুজ্য প্রতিপাদিক মাধ্যান্দিন শ্রুতিও তাঁহা স্বীকার করেন । সেই শ্রীতির অর্থ এই যে, সেই এই ব্রহ্মনিষ্ঠ সাধক এই মৰ্ত্তা দেহ ত্যাগ করিয়া, ব্ৰহ্ম প্রাপ্ত হইয়া, ব্ৰহ্ম দ্বারা দর্শন করেন্স, ব্ৰহ্ম দ্বারা । ववर्भ कब्रिन, बक बांब्राहे সৰ্ব্ব বিস্তু অনুভব করেন । 三、 ver এক বিজ্ঞান দ্বারা সৰ্ব্ববিজ্ঞান প্রতি জ্ঞা সম্বন্ধে ছন্দোগ্য উপনিষদে যে সকল মন্ত্র আছে, সেই সকল মুত্ত্বও ইহারই পোষক। “যাহা দ্বারা অশ্রুত শ্রুত হয়, অমত মত হয়, অবিজ্ঞাত - বিজ্ঞাত হয়, তাহাকেই ব্ৰহ্ম বলিয়া জানিবো।” ছান্দোগ্য উপনিষদের এইরূপ শ্রীতিও প্রাগুক্ত বাক্যের প্রমাণ। সৃষ্ট বস্তুমাত্রেই যখন ব্রহ্মের তাদৃশ নিজ শক্তিবৃন্দের অনুগত, এ অবস্থায় নির্বিশেষ বস্তু জ্ঞানে সৰ্ব্ব প্রকার জ্ঞানেরই অসম্ভব ঘটে । ” ,ব্ৰহ্ম-বিদ্যাই যে সৰ্ব্ববিদ্যার প্রতিষ্ঠা, তৎসম্বন্ধে মুণ্ডক উপনিষদে লিখিত হইয়াছে بي سي. “তিনি স্বীয় জ্যেষ্ঠ পুত্র অথৰ্ব্বকে সৰ্ব্ববিদ্যা-প্রতিষ্ঠা ব্রহ্মবিষ্কার সম্বন্ধে উপদেশ করিয়াছিলেন।” * আরও শ্রুতি প্রমাণে নির্বিশেষাবাদ খণ্ডিত হইতেছে। যথা- ইহার স্বাহা এখানে আছে, যাহা এখানে নাই, তৎসমস্তই তঁহাতে সমাহিষ্ঠা আছে। হে সৌম্য, এক মুৎপিণ্ড-বিজ্ঞান দ্বারাই সৰ্ব্বমূৰ্গীয় বস্তু জানা যায়, এই দৃষ্টান্তেওঁ_একই মৃৎপিণ্ডে अb-अब्रांदामेिं विकाब-সমুহের আবির্ভাব না করিয়া, উহাতে তাহদেরও विठ्ठांन ঘটে। এই সম্ভাবনা এবং সৎকাৰ্য্য * ܝ বাদাঙ্গীকার হেতু ব্ৰহ্মের সবিশেষত্ব অবশ্যই স্বীকাৰ্য্য। রজ্জ্বতে সৰ্পজ্ঞানের ছায় স্মৃদ্ধিকারের ” ■ অসিদ্ধত্ব অবশ্যই অসিদ্ধ। বিবৰ্ত্তবাদও এই সকল শ্রুতিম্বারস্য-সিদ্ধ নহে। ജ '* " N शक्ल কারণে শ্ৰী পলাশীর যে ব্ৰহ্মকে “সৰ্ব্বশক্তি-নিলয়’ বলিয়াছেন, তাহ বলিয়াছেন। সেই “এক বস্তুরই অচিন্ত্য-জ্ঞানী-গোচরতা হেতু এবং শ্রুতির একত্ব নিৰ্দ্ধারূণ হেতু নানাপ্রকার শক্তির উল্লেখ দৃষ্ট হয়। তঁহার ঐশ্বৰ্য্যাদি * শক্তিনিচয় তদাত্মক এবং “ভাগ’ এই সংজ্ঞাবিশিষ্ট । এই ভগ
- সংজ্ঞা দ্বারা সেই পরমতত্ত্ব ‘ভগবান সংজ্ঞায় সংঞ্জিত হইয়া থাকেন । এই সকল পরব্রহ্মণ
छामाg| . ” Digitized at BRCIndia.com
