পাতা:সাবিত্রীচরিত কাব্য.pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাবিত্রীচরিত। কঁপিয়ে সমীর সখি! মুকুল, মঞ্জরী, যেন হিল্লেলিছে মরি! অমৃত-লহরী। লতাজাল হতে, দেখ, পরাগ-মিশ্রিত 'স্বরে মকরন্দ-বিন্দু পীমূৰ তুলিত। দেখ সই! তৰুশিরে, কুলাম্নে বসিয়া, ক্ষুধায় কাতর, চঞ্চ পুট পসারিয়া, বিহগ-শাবক মায়ে ডাকে নিরন্তর ; আহা! কি মধুর সখি ! ও অস্ফুট স্বর। দেখ দেখ পক্ষিমতা, ত্বরিত-গমনে আনিয়ে আহার, বহু সে দিতেছে যতনে । আপনার ক্ষুধা, তৃষ্ণ নাহি ভাবে মনে, কেবল সতত ব্যস্ত সন্তাম পালনে, কত কািট সয় মাত পুত্রের কারণ ; হেন মায় মে মা পূজে অধম সে জন, জাহী! কত প্রীতি আজি লভিমু আমরা, আমি বনস্থলী এই অতি মনোহর । ক্ষে সাজালে এ বিজন এমন সুন্দর, কে করিল এ কান্তার মুখের আকর । অতুল্য তাহার স্থষ্টি অতি চমৎকার, . এসে ভক্তিভাবে তারে করি নমস্কার।’ এত বলি বালা, তবে মুদিয়া নয়ন, ধ্যানে মগ্ন, মরি কিবা ! সুচাৰু দর্শন ৷ ”