পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/১১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপক্রমণিকা - উনবিংশ শতাব্দীতে বঙ্গদেশে যে-সকল মনীষী জন্মগ্রহণ করিয়াছলেন, উহাদের মধ্যে রাজনারায়ণ বসু একটি বিশিষ্ট স্থান অধিকার করিয়া আছেন । নব্যশিক্ষায়ু শিক্ষিত হইয়াও রাজনারায়ণ জাতীয় বৈশিষ্ট্য সম্পূর্ণ অক্ষুণ্ণ রাখিতে পারিয়াছিলেন। তিনি স্বয়ং লিৰিয়াছেন, "ামার ধাতু বরাবর বাঙ্গালতির ; আমার কলেজে শিক্ষা উহার উপর পাশ্চাত্ত সভ্যতা জোর করিয়া আরোপ করিয়াছিল মাত্র, কলমের স্তায় উই৷ আমার প্রকৃতির উপর গাঢ়রুপে বসে নাই।" পাশ্চর্য শিক্ষায় বভ্রান্ত বাঙালী সমাজকে রাজনারায়ণ বরাবর আত্মস্থ হতে উপদেশ দয়াছেন এবং আজীবন জাতির সত্যকার উন্নতির পথ নিরূপণ করিতে চষ্টা করিয়াছেন। মাতৃভাষার অনুশীলনে রাজনারায়ণের প্রযত্ন সৰ্ব্বজনবিদিত । বাঙালী তথা ভারতবাসীর জাতীয়তা একটি স্বতন্ত্র ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত । জাতীয়তা-সোঁধ গড়িতে হই েস্বদেশীয় শিক্ষা, সংস্কৃতি, ঐভিস্থ, ভাষা, সাহিত্য, খাদ্য, পোষাক-পরিচ্ছদ, শিল্প-সম্পদ প্রভৃতির মূল ঠিক রাখিয়া প্রত্যেকটিরই উৎকর্ষ সাধন যে আবশ্বক, তাহা তিনি প্রতিনিয়ত স্বদেশবাসীর কর্ণকুহরে ধ্বনিত করিয়াছেন । এই সকল উদেশ্বসিদ্ধিকল্পে নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের এক স্থলে সমবেত হইয়া কার্যকরী পস্থা অবলম্বনের কথাও তিনি বলিয়া গিয়াছেন । রাজনারায়ুণ বসু মহাশয়ক গ্রেসের পিতামহ বলা যত সভাই সাধক। مع متمسماء به --- --- منعت تحتت

  • আত্ম-চরিত, ২, ৬৯ ৷