পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/২২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাজকৃষ্ণ স্বার মুখোপাধ্যায়ু ও আমাদের একজন আত্নীয় কেদার, এই কয়জনে পূজার সময় পশ্চিম বেড়াইতে যাইতেছিলাম ; মধ্যে কি একটা ষ্টেশনে রোগা, পৰুণে ময়লা কাপড়, খালি পা, একটি ছোকৃত্বা BBB BHDDSDB BBDSBB BBB BB BBBS BB পয়সা নাই, যদি অহগ্ৰহ করিয়া আমার ভাড়াটি পনার দিয়া দেন ত বড় উপকৃত হই। বহুবাবু বড় আমুরে লোক ছিলেন। তিনি তামাস করিতে বড় ভালবাসিতেন, রহস্ত করিয়া গম্ভীরভাবে জিজ্ঞাসা করিলেন, “তুমি কবিতা টবিতা লিখিতে পার r বালক অমনি সপ্রতিভ ভাবে মৃত্যুম্বরে বলিল, “ই শুরি।” আমরা ভাবিলাম—লোকটা পাগল নাকি ! বন্ধুবাবু অধিক so कोछूझ्लौ হইয়া রহস্তচ্ছলে আবার বলিলেন, “ত। বাঃ, বেশ বেশ । দেখ, এই কেদার আমায় আমার প্রেয়সী তারা’র নিকট হইতে, ছিনাইয়া লইয়া চলিয়াছে। বল ত বাপু, এমনি করিয়া কি ভদ্রলোককে দুঃখ দিতে হয় ? তুমি এই বিষয়ে একটি কবিতা আমার লিখিয়া দাও দেখি !" বালক তৎক্ষণাৎ একখানি চোতা কাগজে পেন্সিল দিয়া ফস ফসূ করিয়া একটা প্রকাণ্ড কবিতা লিপিয়া ফেলিল। তাছার প্রথম দুই ছত্র এখনও আমার মনে আছে : কেদার দেদার ছুখ দিলেন আমায় তারা ধনে ছারা ক’রে অানিয়া হেথায় ইত্যাদি । আমরা জানিতাম না, এই বালকই তথনকার উদীয়মান কবি রাজকৃষ্ণ রায় । আজ বঙ্গসাহিত্যে তাছার ধথেষ্ট খ্যাতি-ভঁাহার রচিত নাটক এখনও কলিকাতার রঙ্গমঞ্চে অভিনীত হয়। র্তাহার গ্রন্থাবলী বঙ্গ-সাহিত্যে আদরের বস্তু।”—"জ্যোতিরিন্দ্রনাথের জীবনস্মৃতি, পৃ. ১৬০-৬১ ৷