পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৪৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার אל মিলিয়া রীতিমত কাব্যচর্চা জুক করেন । কাব্যচর্চা সম্বন্ধে কৃষ্ণচজ খাদ্মজীবনীতে লিখিয়াছেন : 經 স্বালককালে কয়েকখালি পল্প পুঞ্জপাঠ করিয়া স্বা, সের কৰিকীৰ্ত্তি লাভে ইচ্ছা হয়। এক সময়ে কবি রামপ্রসাম্বের স্বর ও প্তাবের অন্ধকরণে কয়েকটি সঙ্গীত রচনা করিয়া সহোদরাকে ধামমাগায় গাইতে দিলেন্স ।...এবার এখানে জালিয়া রসরাজ ও প্রভাকর পাঠ করিতে করিতে কবিকীৰ্ত্তি লাভের উৎসাহ পুনরুদ্বীপ্ত হইল । কিন্তু মনোযোগ প্রশস্ত রূপে ব্যবহৃত হুইত লা।...বাহ হউক এই উৎসাহ ও চেষ্টায় তাহার বাঙ্গল ভাষায় কিঞ্চিং অধিকার ( و وسAv .ہ ',x&m a (%tf&x s কৃষ্ণচন্দ্র চাকা হইতে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত-সম্পাদিত ‘সংবা প্রভাকর ও সৰোদ সাধুরঞ্জনে প্রকাশার্থ রচনা ও স্থানীয় সংবাদ লিখিয়ী পঠাইতেন। এইপে সংবাদপত্র সেবায় তাহার ভুেড়ি হয়। ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৮৫৮ তারিখের সংবাদ সাধুরঞ্জনে স্বঃ সেনহাটিতে । বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে চাকা হইতে লিখিত তাছার একপানি পত্র, ও ৩ জুলাই ১৮৫৮ তারিখের সংবাদ প্রভাকরে ঢাকা হইতে ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১২৬৫ তারিখে লিখিত "দেওয়ান হাফেজের কতিপয় কবিতার সৰ্ম্মাম্বুবাদ" প্রকাশিত হইয়াছে। গুপ্ত-কবি কৃষ্ণচজকে বিশেষ উৎসাহ দিতেন । üांदांव्र दर्श्व(भत्र একে কৃষ্ণচন্ত্রের পারিবারিক অবস্থা ছিল নিতান্ত অসচ্ছল, তদুপরি বেকার অবস্থায় বিবাহের দরুন তাহার জীবন অধিকতর "ভয়াৰহ*