পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা প্রথম খণ্ড.pdf/২১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপসংহার ভবানীচরণের মত মনীষীর কীৰ্ত্তি ও কৰ্ম্মজীবনের এই ইতিহাস অভ্যস্ত ও সম্পূৰ্ণ ; সমসাময়িক সমাজ-জীবনে তাহার যে কি পরিমাণ LLLL DDS DBBB BB DDS BBB BB BBBB BBB কঠিন । সমগ্র হিন্দুসমাজ এক দিন সামাজিক ব্যাপারে মতামতের জন্য র্তাহার মুখ চাহয়। বসিয়ু থাকি ত—তিনি সৰ্ব্বত্র নেতৃত্ব করিয়া ফিরিতেন । কিন্তু বাংলা-সাহিত্যের পরিপুষ্টির দিক দিয়াও ভবানীচরণের দাম নগণ্য নহে । সাহিত্যে তিনিই সৰ্ব্বপ্রথম ব্যঙ্গরচনার স্থচনা করেন ; তাহাবুই স্পর্শে বাংলা-সাহিত্যের শুষ্কং কাষ্ঠং ধীরে ধীরে ‘নীaসতরুব৪:’ হইয়া উঠিবার লক্ষণ প্রকাশ করে, তিনিই সৰ্ব্বপ্রথম সাহিত্যের দপণে বাৰু ও বিবি বাঙালীকে নিজ নিজ মুখ দেখাইয়া আত্মস্থ হইতে শিক্ষা দেন ; পথভ্রাস্ত বাঙালীকে মানুষ করিয়া তুলিবার BBD DBD DDD DCBBD DD DDS DDDBB BB S BBBB পরপায় হইতে এই মনস্বী বাঙালীকে তাহার সমকালিক সকল গরিমায প্রত্যক্ষ করিতে পারলে আমাদের আত্মসম্মানবোধ জাগ্রত হইবে, তাহার প্রতি আমাদের যথার্থ শ্রদ্ধা নিবেদিত হইবে । ভবানীচরণ কালের অগ্রগতির সহিত তাল রাথিতে পারেন নাই বলিয়া নিঞ্জের কীৰ্ত্তিসমেত কালগর্ভে বিলীন হইয়াছেন, কিন্তু সাহিত্যের ঐতিহাসিকের নিকট র্তাহার দান অবহেলিত হইবার নহে। বাংলাসাহিত্যের বর্তমান সমৃদ্ধ হৰ্ম্ম্য মিশ্মাণে ভবানীচরণের প্রতিভা ও অধ্যবসায়-রচিত ইষ্টকরঞ্জি এক দিন সবিশেষ সাহায্য করিয়াছিল ; সেই ছৰ্ম্ম্য ঘত দিন না ধ্বসিয়া পড়িবে, তত দিন ভবানীচরণকে আমরা প্ৰায়ণ করিতে বাধ্য থাকিব । বাংলা-গন্থে রসরচনার প্রথম শিল্পী হিসাবে झदानैौष्ठव्रt*ब्र नाथ छिद्रकाल कौठिंष्ट रुझे एव ।