পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (ত্রয়োদশ ভাগ).pdf/১৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

& । नांश्डिा-*ब्रिक्ष९ १lखिक * [ ७ १४॥ এই তিন মহাত্মার নামে আমরা অত্যাপিণ্ড “গোত্ৰী” উল্লেখ করিয়া আসিতেছি। বর্তমানে পুড়ে ঘলিয়া যেখানে যে সম্প্রদােয়ষ্ট থাকুক না কেন, সকলই এই তিন গোত্রজ। কালে যখন আমাদের জাতির প্রভাব হীন হইতে লাগিল, তখন আমরা বহু শাখায় বিভক্ত হইয়া বহুস্থানে অধিবাস করিতে লাগিলাম । 歌 যে সময় শোলেমান কোরানী গৌড়ের বাদসাহী তত্তে উপবিষ্ট ছিলেন, তখন আমাদের জাতির প্রতি তাহার কুদৃষ্টি পড়ে। সেই বাদসাহী অত্যাচারে আমরা ছত্রভঙ্গ হইয়া এই বৰ্ত্তমান & অবস্থায় DBD BDBDD SS SDuDBB BB S DDD DBDBBDB Dg Btt DtD জীবনে এক মহা শুভদিনের সূত্রপাত হয়। বিদ্যাধর নামে একজন ক্ষমতাশালী ধনী ব্যাক্তি আমাদের জাতির মধ্যে একটি মহা-সন্মিলন ক্রিয়া করিতে “একজাই” করিয়াছিলেন। এই সময় বদীয়, রাঢ়ী, বারেন্দ্র বৈদিক এই শ্রেণীক্ৰয়ের ব্ৰাহ্মণগণ বিস্তুগাধরের দানে অসন্তুষ্ট হইয়া আমাদের সংস্রব পরিত্যাগ করেন। অর্থলোভে তৎকালের কতকগুলি অশিক্ষিত অজ্ঞ ব্ৰাহ্মণ আমাদের পৌরোহিত্য করিতে সন্মত হইয়া পতিত হইলেন। অন্যাপি আমাদের পুরোহিত বংশে অনেক স্থানে ব্ৰাহ্মণের উচ্চ উপাধি আছে। তাহার পর, বিদ্যাধরের একজাই কাৰ্য্য নিষ্পন্ন হইতে না হইতে অর্থের লোভে অপর কতকগুলি চতুর ব্যক্তি ব্ৰাহ্মণ সাজিয়া আমাদের ব্ৰাহ্মণগণের সঙ্গে মিশিয়া গিয়াছিলেন ; এইজন্য অস্থাপিও একটা প্ৰবাদ আছে যে, আমরা পুরোহিতের অন্ন আহার কৰিলা, অর্থাৎ ব্ৰাহ্মণ্যহীন ব্যক্তিগণ ব্ৰাহ্মণ হইয়া চলিতেছেন বলিয়া কিছু সময় আমাদের জাতির মধ্যে স্থানে স্থানে এরূপ ব্যবহার ছিল ; কিন্তু তাহ ১১০৩ সালের "পৌণ্ডরিক একত্তিতে” অর্থাৎ পৌণ্ডরিক সম্মিলনে রহিত হইয়া গিয়াছে। সুতরাং আমরা শূদ্র জাতি নাহি-বৰ্ত্তমানে শূদ্রািত্ব আসিয়া পড়িয়াছে বটে। বিদ্যাধরের একজাই সময়ে সমগ্ৰ পৌণ্ড্যজাতি তিনজন গোষ্টিপতির নামে পরিচিত হয়, উহাই অস্থাপি প্ৰচলিত আছে। এই তিন ব্যক্তির গোষ্ঠিতে বর্তমান পৌণ্ড্যজাতি কৃষ্ণপক্ষীয়, মধ্যমপক্ষীয়, আর বাউরিয়া নামে অভিহিত হইয়াছে। আমরা আমাদের ব্রাহ্মণগণের কুকাৰ্য্যেই বৰ্ত্তমানে স্পর্শদোষ-দুষ্ট জাতি মধ্যে গণ্য হইয়াছি। অদ্যাপিও আমাদের জাতিতে কেহ কোন বেদবিধি বিবর্জিত কাৰ্য্য করে না । এখনও আমাদের জাতির মধ্যে ব্ৰাহ্মণাদি জাতির ন্যায় বিবাহ, শ্ৰাদ্ধ, তৰ্পণ ও পূজাপদ্ধতি প্ৰচলিত আছে। এখন কথা হইতেছে যে, এই বাউরিরা সম্প্রদায়ভুক্ত পৌণ্ডরিকগণের মতে বিশ্বাস স্থাপন করিলে দেখিতে পাই যে, প্রকৃতই ইহারা যযাতিপুত্ৰ পৌণ্ড্যরাজার রওণজাত জাতি। আবার ঐতিহাসিক যুগের প্রমাণ বলে ইহাদের কথায় এই পুড়ো জাতিকে অতি পুরাতন বঙ্গীয় অধিবাসী বলিয়া গ্ৰহণ করিতে কোন বিমই দেখিতে পাওয়া যায় না। নব্য এবং প্রাচীন । ঐতিহাসিকগণ একবাক্যে ইহাদিগকে প্রাচীন পৌণ্ডবৰ্দ্ধন নগরের অধিবাসী বলিতে কুষ্ঠিত নহেন। সুতরাং বৰ্তমান পুড়ে অর্থাৎ পৌণ্ডরিক জাতি পৌরাণিক পৌণ্ড্যজাতি হইৰে, তাহাতে সন্দেহ নাই। তাহার পর, ব্ৰহ্মবৈবৰ্ত্তপুরাণে উল্লেখ আছে যে, ক্ষত্ৰিয়ের উগ্ৰ বীৰ্য্যে বৈষ্ঠানী