পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (ত্রয়োদশ ভাগ).pdf/৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ग्रन्न भै७»७] · නft5thන් গ্রন্থোদ্ধার প্রাচীন গ্রন্থোদ্ধার সূৰ্য্যের পাঁচালী নবীনত্বের সর্বপ্ৰকার গৌরব প্ৰধানতঃ প্ৰাচীনত্বের উপরই সুপ্রতিষ্ঠিত। বৰ্ত্তমানে উন্নতিশীল বঙ্গভাষার সম্যক পৰ্যালোচনা করিতে হইলে সুদূর অতীতের দিকে দৃষ্টিনিক্ষেপ অবশ্যম্ভাবী। তাহার ফলে, কতিপয় শ্ৰদ্ধাস্পদ মনীষীর ঐকান্তিক চেষ্টায়, অতীতের তমসাবৃত গৰ্ভাভ্যন্তরস্থ বহুতর বহুমূল্য রত্নরাজির সমুজ্জল দুতি আশু-মেঘ-মুক্ত শশিকলার সুনিৰ্ম্মল প্রভার ন্যায় লোক-চক্ষু-গোচর হইয়াছে ও নিত্য হইতেছে । ইহা অতীব সৌভাগ্যের বিষয় সন্দেহ নাই। কিন্তু সেই সকল লুপ্ত প্ৰায় রত্বরাজির প্রাচুৰ্য্যের তুলনায় এ আবিষ্কার যে নিতান্ত নগণ্য, তাহা স্বভাবতঃই স্বীকাৰ্য্য। সুতরাং এ ক্ষেত্রে মহান ও ক্ষুদ্রের সমবেত শক্তি ও চেষ্টা অবশ্য বাঞ্ছনীয় । আমাদের ন্যায় নগণ্য ব্যক্তিও তাই এ পবিত্রতম কাৰ্য্যে ব্যাপৃত আছে। অদ্য আমাদের আংশিক কৃতকাৰ্য্যতার একতম চিহ্ন সহৃদয় পাঠক-সমক্ষে উপস্থাপিত হইল । বিশেষতঃ সুৰ্য্যের মাহাত্ম্যবিষয়ক গ্ৰন্থ বঙ্গভাষায় অতি অল্প, এ কারণও এই গ্ৰন্থখানি আলোচনার যোগ্য । rم“ সম্প্রতি কবি রামজীবন ভট্টাচাৰ্য্য বিদ্যাভূষণকৃত “সুৰ্য্যের পাঞ্চালী” নামক একখানি প্রাচীন গ্রন্থের কয়েকখণ্ড প্ৰতিলিপি আমাদের হস্তগত হইয়াছে । তন্মধ্যে যে প্ৰতিলিপিখানি সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রাচীন ( ১০৯ বৎসর পূৰ্ব্বে লিখিত ) তাহাঁই বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে “আমূল সঙ্কলিত হইল এবং অপর পুথিগুলি পাঠ মিলাইবার জন্য ব্যবহৃত হইয়াছে। ‘সুৰ্য্যের পাঞ্চালী”খানি ১৬১১ শকাব্দে বিরচিত ; আজকাল ১৮২৮ শকাব্দ চলিতেছে, সুতরাং এ পুথিখানি ২১৭ বৎসর হইতে প্ৰচলিত হইয়া আসিতেছে । ইহা গ্রন্থের গৌরবের DBDBBDDDB BD SS S BB BDBBDD DBDDDDD LEESLLLLL S KEB uBE BBD বঁশখালী থানার অন্তৰ্গত৷ “রাণীগ্ৰাম” নামক গ্রামে জন্মগ্ৰহণ করেন। ১৬২৫ শকাব্দে বিরচিত কবিবরের “মনসা-মঙ্গল’ নামক আর একখানি সুবৃহৎ গ্ৰন্থ দৃষ্ট হয়। উহা পাঠে জানা যায়, কবির পিতার নাম ‘গঙ্গারাম’ ও জ্যেষ্ঠ ভ্রাতার নাম “নারায়ণ” ; এতদ্ব্যতীত কবির অন্য পরিচয় পাইবার উপায় নাই । তঁহার কোন ও বংশধর অদ্যাপি বর্তমান আছেন কি না। আমরা অবগত নহি । এস্থলে ইহা বলা আবশ্যক, ‘সুৰ্য্যের পাঞ্চালী” রচনাকালে কবি ‘বিদ্যাভূষণ’ উপাধি পান নাই ; ‘মনস-মঙ্গল” গ্রন্থেই ভঁাহার উক্ত উপাধিযুক্ত ভনিত পরিলক্ষিত হইয়া থাকে । প্ৰাগুক্ত গ্ৰন্থখানির পত্রাঙ্ক সংখ্যা দশটী মাত্র । বলা বাহুল্য, সমগ্ৰ পুথিখানি অতি প্ৰাচীন কাগজে অনুলিপিকৃত। তখন যে “রুল” টানিবার অদ্ভুত প্ৰণালী ‘মিস্তার” প্ৰচলিত ছিল, BDDBD DBD LEE0D sOLEDS S BB DDBDD DBDDSS BEDBBB DBES YSSzSSSSS ଅଳ