le/ ) সন্ধানের দ্বারা অবগত হইয়াছেন যে, রাজকবি কোন ধৰ্ম্মের প্রতি বিদ্বেষযুক্ত ছিলেন না। তিনি খৃষ্টান কলেজ স্থাপনা করিয়াছিলেন। মুসলমানের পীরের জন্য ত্ৰাণ করিয়াছিলেন। অথচ বিভিন্ন শাখায় বিভক্ত হিন্দুধৰ্ম্মের ভিন্ন ভিন্ন দেব মূৰ্ত্তির প্রতি আস্থাবান ছিলেন। কবি একধারে বিষয়ী ও ধাৰ্ম্মিক ছিলেন । বক্তা প্ৰবন্ধকার মহাশয়কে ধন্যবাদ দিলেন । সভাপতি মহাশয় বলিলেন যে, সভায় প্রশ্ন উঠিয়াছে যে, কবি কাব্য সাময়িক বিষয়ের সমাবেশ করিবেন। কিনা । এ বিষয়ে মতভেদ থাকিবেই। কাব্যের উদ্দেশ্য মনোরঞ্জন । সাময়িক ঘটনার সমাবেশে গ্ৰন্থ উপাদেয় হয়। সেইজন্য কবিরা ঐরূপ করিয়া থাকেন । গ্ৰন্থ খানি প্ৰকাশিত হইবে কিনা, এ বিষয়ের বিচার গ্রন্থপ্রকাশ সমিতি কর্তৃক হওয়া উচিত। প্ৰবন্ধকার মহাশয় যেরূপ পরিশ্রম করিয়াছেন । তজ্জন্য র্তাহাকে ধন্যবাদ দেওয়া কৰ্ত্তব্য । প্ৰবন্ধ যখন পত্রিকায় প্ৰকাশিত হইবে, তখন প্ৰবন্ধকার মহাশয় যেন শ্ৰীযুক্ত শিবা প্ৰসন্ন ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয়ের সহিত এ বিষয়ে পরামর্শ করেন। ডাক্তার শ্ৰীযুক্ত নিশিকান্ত চট্টোপাধ্যায় মহাশয় সভায় উপস্থিত হইয়াছেন, দেখিয়া সভাপতি মহাশয় আনন্দ প্ৰকাশ করিলেন । গ্ৰন্থ রক্ষক মহাশয়ের প্রস্তাবে যে সকল সভ্য পরিষদের গ্রন্থালয়ে গ্রস্থোপহার দিয়াছেন, তঁহাদিগকে ধন্যবাদ দিলেন। গ্রন্থোপহারদাতার নাম ও প্ৰাপ্ত গ্রন্থের তালিকা পরিশিষ্টে মুদ্রিত হইল। অতঃপর সভাপতি মহাশয়কে ধন্যবাদ দিয়া সভার কাৰ্য্য শেষ হইল। ॐीईीgद्धठमांथ लद्ध, শ্ৰীদ্বিজেন্দ্ৰনাথ ঠাকুর, সম্পাদক সভাপতি । »७० dः श्लक् २०८थं शङ्का | দশম মাসিক অধিবেশন । বিগত ২৯শে ফাত্তন ( ১৮৯৯৷৷১২ই মার্চ) রবিবার অপরাহ্ন ৫ পাঁচ ঘটিকার সময় শ্ৰীযুক্ত রাজা বিনয়কৃষ্ণ দেব বাহাদুরের ভবনে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের উক্ত অধিবেশন হইয়াছিল। অধিবেশনে নিম্নোক্ত সভ্য মহোদয়গণ উপস্থিত ছিলেন। শ্ৰীযুক্ত দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর (সভাপতি), শ্ৰীযুক্ত মনোমোহন বসু, শ্ৰীযুক্ত নন্দকৃষ্ণ বসু এম এ, সি এস, শ্ৰীযুক্ত সতীশচন্দ্র বিদ্যাভূষণ এম এ, শ্ৰীযুক্ত শরচ্চন্দ্র শাস্ত্রী, শ্ৰীযুক্ত নগেন্দ্রনাথ বসু, শ্ৰীযুক্ত ব্যোমকেশ মুস্তুফি, শ্ৰীযুক্ত হরিদেব শাস্ত্রী, শ্ৰীযুক্ত রমেশচন্দ্ৰ বহু, বীরেশ্বর চট্টোপাধ্যায়, শ্ৰীযুক্ত জগবন্ধু মোদক, শ্ৰীযুক্ত অমরেন্দ্রনাথ পাল চৌধুরী, শ্ৰীযুক্ত কুমার শরৎকুমার রায়, শ্ৰীযুক্ত রাখালদাস সান্নাল, শ্ৰীযুক্ত শিবাপ্ৰসন্ন ভট্টাচাৰ্য্য
