পাতা:সুসন্তান লাভের উপায়.pdf/১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ગ ૨ সুসস্তান লাভের উপায় । সন্তান সেই পুরুষের সদৃশ হইবে। অতএব পতির মুখই প্রথম অবলোকন করা উচিত । অষ্টাঙ্গহাদয়-সংহিতায় মহামতি বাগভট লিখিয়াছেন — “গর্ভোপপত্তে তু মনঃ স্ক্রিয়া যং জন্তুং ব্রজেক্তৎসদৃশং প্রস্থতে ।” . অর্থাৎ বীজ গ্রহণের সময় স্ত্রীর মন যে জন্তুতে গমন করিবে, সত্ত্বান, সেই জন্তুর সদৃশ হইবে । চক্রপাণি বলেন, যে জন্তুর ধ্যান করিবে, সন্তান" সেইরূপ হইবে । 疊 ভাবপ্রকাশ গ্রন্থে লিখিত আছে ঃ– “পূৰ্ব্বং পশ্যেদৃতুস্নাত যাদৃশং—” অর্থাৎ ঋতুমতী স্ত্রী (চতুর্থ দিবসে) ঋতুস্নান করিয়া সৰ্ব্বাগ্রে ভৰ্ত্তাকে কিংবা পুত্রাদি প্রিয়জনকে দর্শন করিবে। কারণ, ঋতুস্নানের পর যেরূপ পুরুষ দর্শন করে, সেইরূপ সন্তান জন্মে। এ সম্বন্ধে বিখ্যাত ডাক্তার কাপেণ্টার মহোদয় লিখিয়াছেন : “মাতার মনে বিশেষ কোন ধারণা হইলে, সন্তান তাহ প্রাপ্ত হইয়া থাকে।”* “কোন স্ত্রীলোকের কোন পুরুষের প্রতি ধারণা জন্মিলে, যদি কোন ইন্দ্রিয়-সংস্রব নাও থাকে, তথাপি ঐ ধারণা-বশতঃ তাহার সন্তান ঐ পরপুরুষের ছায়া প্রাপ্ত হইবে।” +


का'

-r- - -

  1. “A strong persistent impression upon the mind of a mother has appeared to produce a corresponding effect upon the development, of the foetus in utro.” (See Dr. Carpenter's Physiology. Page 943 ),

f “What a mental impression made upon the female by a particular male will give the offspring a resemblance to him -even though she has had no sexual intercourse with him.” “( See Ditto p. 990).