ঘটত্রিংশোছধ্যায়ঃ। ষটত্রিংশোইধ্যায়ঃ। अषग्र ऊँङ्घः । গাণপত্যং কথং লক্কমীশ্বরাদুপমনু্যন । ক্ষীরোদধিঃ কথং লন্ধে হেতদাখ্যাতুমৰ্হসি ॥১ স্থত উবাচ । উপমনুরিতি খ্যাতে যোহসে ধৌম্যগ্রজো মুনিঃ। মহাদেবপ্লব্ধবরে দ্বিতীয় ইব ষণুথ: ॥ ২ ক্রীড়মানো মহাভাগঃ কদাচিন্মাতুলtশ্রমে । তস্তৈব চ গৃহে পীতং ক্ষীরং তেনোপমনু্যন। অত্রবীন্মাতরং বালঃ পুনরোত্য স্বমাশ্রমম্। মাতৰ্নমান্ত ভদেহি ক্ষীরং স্বাত্নতরং তত: তন্মাতা হুঃখিত। ভূত্ব পুত্ৰমালিঙ্গ্য সাদরম্। বীজান্যথ সমাদায় পিষ্টু সা কলভাষিণী । পুত্রায় প্রদদে ক্ষীরং সামপুৰ্ব্বঞ্চ কৃত্রিমম্ ॥ ৫ মাত্র দত্তং ততঃ পীত্ব পয়: স মুনিপুঙ্গবাঃ । মাত: পয়স্বয়া দত্তং নৈতদিত্যব্ৰবীদ্বচঃ ॥ ৬ ঘটুরিংশ অধ্যায় । ঋষিগণ বলিলেন,-উপমনু্য শিবের নিকট গাণপত্য প্রাপ্ত হইলেন কিরূপে, ক্ষীরসমুদ্র প্রাপ্ত হইলেনই বা কিরূপে ? ইহা বলুন। স্থত বলিলেন,-উপমনু নামে বিখ্যাত মুনি, ধৌম্যমুনির জ্যেষ্ঠ। তিনি শিবের নিকট বরলাভ করিয়া দ্বিতীয় কীৰ্ত্তিকেয়ের স্তায় হইয়াছেন। একদা মহাভাগ উপমন্ত্র্য মাতুলাশমে ক্রীড়া করিতে করিতে র্তাহারই গৃহে দুগ্ধ পান করিলেন। অনস্তর স্বীয় আগ্রমে প্রত্যাগত হইয় মাভাকে বলিলেন,—ম! মাতুলালয়ের তুষ্ক অপেক্ষা সুস্বায়ু যুদ্ধ আজ আমাকে দিতে হইবে। র্তাহার মাত (পুত্রের কথা শুনিয়া ) দুঃখিত হইয়া পুত্রকে আলিঙ্গন করিলেন । অনস্তর সেই কলভাষিণী, বীজ লইয়া পেষণপূর্বক তাহার কৃত্রিম দুগ্ধ মিষ্ট কথা বলিয়া পুত্রকে দিলেন । হে মুনিশ্রেষ্ঠগণ! উপমন্ত্র্য মাতৃদত্ত দুগ্ধ পান করিয়া বলিলেন,-মাত: ! তুমি যে ত্বন্ধ | 8 | জগাম স তপস্তপ্তং $న অশ্রুপূর্ণেক্ষণং দৃষ্ট্র পুত্ৰং মাত মুহুঃখিত। মেত্রে সম্মার্জ্য হস্তাভ্যাং পুত্ৰং প্রতীদমব্ৰবীৎ বনে নিবসতাং পুত্র দরিদ্রাণাং বিশেষতঃ । যং ত্বয়া যাচাতে ক্ষীরং তং সদা তুর্লভং হি ন; ভুক্তিশ্চ শিবকারুণ্যাল্লভ্যতে নাস্তথা সুত ॥১ স্থত উবাচ। এবং মাতুৰ্বণ শ্রীত্ব বালোহপি মুনিপুঙ্গব: মাতরং প্রাহ কল্যাণীং বিনয়েন তপস্বিনীম্ ॥১৯ উপমনুTরুবাচ। মাতঃ শোকং ত্যজ ক্ষিপ্ৰং যদ্যস্তি ভগবাছিব: কৃচিদপ্যানয়াম্যাগু ক্ষীরান্ধিং তব সন্নিধেী ॥ ১১ এবমুক্ৰাথ তাং নত্ব মাতরং মুনিবালকঃ । মাতুরাজ্ঞাপ্রণোদিত: | ১২ উপমন্ত্র্যস্তপস্তেপে গত্বা তু হিমপর্বতম। ভূত্বামিলাশনে বিপ্র বহুষ্ঠদশতানি সঃ। ১৩ তস্তোপমম্বোস্তপসা প্রদীপ্তং ভুবনত্রয়ম্। দৃষ্ট তদাদৃশং দেব। বিষ্ণুং গম্বেদমব্রুবন । ১৪ দেবা উচু । দেবদেব জগন্নাথ পুরাণ পুরুষোত্তম। দিয়াছ, তাহা ত দুগ্ধ নহে। মাতা পুত্রকে অশ্রুপূর্ণলোচন দেখিয়া অতীব দুঃখিত হইয়া করযুগল দ্বার) পুত্রের নয়ন মার্জনা করিয়া দিলেন এবং বলিলেন,-বাছা! আমরা বনবাসী, বিশেষতঃ দরিদ্র; তুমি যাহা চাহিতেছ, সেই দুগ্ধ আমাদের যে অতি দুর্লভ ! পুৰ! শিবের দয়া ব্যতিরেকে ভোগ্যপ্রাপ্তি হয় না । ১-৯ স্থত বলিলেন,—হে মূনিশ্রেষ্ঠগণ! উপমনু বালক হইলেও মাতার এই প্রকার কথা শুনিয়! সেই তপস্বিনী কল্যাণীকে বিনয়-সহকারে বলিলেন,—মতঃ ! শোক ত্যাগ কর ; শিব যদি কোথাও থাকেন ত অামি শীঘ্রই তোমার নিকটে ক্ষীরসমূদ্র অনিয়া দিব। মুনি বালক উপমনু মাতাকে প্রণাম করিয়া মাতৃঅজ্ঞায় তপস্যার্থ গমন করিলেন হে বিপ্ৰগণ । উপমন্ত্র্য হিমালয় পৰ্ব্বতে গিয়া পবনাহারী হইয়া বস্থশত বর্ষ তপস্যা করিলেন। দেবগণ উপমহা-তপস্তায় ত্রিভুবন প্রতপ্ত দেধিক্ক
