সপ্তবিংশোছধ্যায়ঃ । gপসারাধ্য গোবিন্দং গোবৰ্দ্ধনগিয়েী শুভে । ঐতস্তমত্ৰকীৰিকু: পৃথুং মুনিবরোত্তমঃ। মুখপ্রসাদেন রাজর্ষে পুত্রেী তব ভবিষ্যতঃ । সাৰ্ব্বভৌমেী মহাত্মানে মদ্ভক্তে পিতৃতৎপরেী এবং লন্ধবরো রাজা দেবেশে পুরুষোত্তমে । আস্থায় পরমাং ভক্তিং ভগবদ্ভাবমাশ্ৰিত: ॥ ১৮ পৃখোর্ভার্ষ্য মহাভাগ কালেন স্বযুবে মুতে। শিখণ্ডিনং হবিৰ্দ্ধানং সুশীলশ্চ শিখণ্ডিন; ॥ ১১ শ্বেতাশ্বতয়মামানং শিবধ্যানৈকতৎপরম্। উপাস্য লন্ধবংস্তস্মাৎ সুশীলে যোগমৈশ্বরম্ ॥ ঋষয় উচুঃ। সুশীলেন কথং রাজ্ঞা প্রাপ্তং জ্ঞানমনুত্তমম্। বয়ং তম্ভ্রোতুমিচ্ছামো ক্ৰহি স্থত মহামতে ॥১৩ স্বত উবাচ। মোহসে শিখণ্ডিনঃ পুত্রে ব্রহ্মচৰ্য্যাশ্রমে রত: অধীত্য বিধিবদ্বেদান পরং বৈরাগ্যমাস্থিতঃ ॥ বিচার শ্রেয়সে তস্য কদাচিৎ সমভূদৃদ্ধিজাঃ। কেহ নাই। হে মুনিবরগণ! পৃথু, গোবদ্বনপৰ্ব্বতে তপস্যা দ্বারা বিষ্ণুর আরাধন করিলে, বিষ্ণু প্রীত হইয়া উহাকে বললেন, --হে রাজর্ষে ! আমার প্রসাদে তোমার হুই পুত্ৰ হইবে ; তাহারা উভয়েই মহাত্মা, মদ্ভক্ত, পিতৃতৎপর ও সাৰ্ব্বভৌম নরপতি হইবে। দেবদেব পুরুষোত্তমের প্রতি পরমভক্তিসম্পন্ন ভগবস্তুবাশ্ৰিত পৃথুরাজা এইরূপ বন্ধ লাভ করিলে, পৃথুভাৰ্য্য মহাভাগ যথাকালে শিখণ্ডী ও হবিৰ্দ্ধন নামক পুত্রদ্বয় প্রসব করিলেন। শিখণ্ডীয় পুত্র সুশীল; সুশীল শিবধ্যমতৎপর শ্বেতাশ্বতর নামক মুনিকে উপাসনা করিয়া ভঁাহার নিকট শিবযোগ্ন লাভ করিলেন । ঋষিগণ বলিলেন,-রাজা সুশীল কিরূপে অত্যুত্তম জ্ঞান লাভ করিলেন, আমরা শুনিতে ইচ্ছা করি। হে মহামতে স্থত। তাহা কীৰ্ত্তন করুন । স্থত বলিলেন,— ঐ ষে শিখণ্ডীর পুত্র, উনি ব্রহ্মচৰ্য্যাবলম্বন পুরঃসর যথাবিধি বেদধ্যয়ন করিয়া পরে षब्राह१ij चाशदान् श्ई८णन । ८१ दि अ१ ! ' br@。 প্রবৃত্তঞ্চ নিবৃত্তঞ্চ কৰ্ম্ম যষ্ট্ৰিবিধং মতম্। তয়োরাত্যন্তিকী মুক্তিমূ্ম কেন ভবিষ্যতি ॥১৫ ইতি সঞ্চিস্ত্য মনসা জগাম হিমবগিরিম্ ॥ ১৬ তত্ৰ ধৰ্ম্মবনং নাম মুনিসিন্ধৈনিষেবিতম্। অপশুযোগিভিজুষ্টিং মহাদেবকৃতালয়। ১৭ যত্র সিদ্ধ মহাত্মানো মরীচ্যাদ্য মহৰ্ষয়: । নারায়ণশ ভগবাংস্তথা চান্তে সুরাসুরা: ॥১৮ সমারাধ্য মহাদেবং সিদ্ধিং প্রাপ্ত হনেকশ ॥১৯ যত্র মন্দাকিনী গঙ্গ রাজতে হাঘহারিণী। অপশুদাশ্ৰমং তস্যাস্তীরে যোগীন্দ্রসেবিতম্ ॥২• মন্দাকিনীজলে তত্ৰ স্নাত্বাভ্যর্চ্য মহেশ্বরম। মহাদেবকথাযুক্তৈ: স্তত্ব স বিবিধৈ: স্তবৈঃ। ধ্যায়মান; ক্ষণং তত্র স্থিতো বিশ্বেশ্বরং শিবম্ ॥ শ্বেতাশ্বতরনামানমথাপশুষ্মহামুনিম । মহাপাশুপতং শান্তং জীর্ণকেীপীনবাসসমূ । ভস্মোদ্ধ,লিতসৰ্ব্বাঙ্গং ত্রিপুঞ্জণ্ডিলকবিতম ॥২২ অভিবন্দ্য মুনেঃ পাদে শিরসা প্রাঞ্জলিনৃপঃ। SHSAAAAAAASAAAA AAAAS AAAA S AA SAASAASAASAAAS কোন সময়ে তাহার শ্ৰেয়-বিচার মনে উপস্থিত হয়। “প্রবৃত্ত নিবৃত্ত নামক যে কৰ্ম্মন্ধয় আছে, তৎসমুদায়ের অত্যন্ত মুক্তি আমার কিরূপে হুইবে ?”—মনে মনে এই চিন্ত৷ করিয়া রাজা হিমালয়পৰ্ব্বতে মুনিসিদ্ধ-সেবিত ধৰ্ম্মবনে গমন করিলেন । ধৰ্ম্মবনে ঋষিসেবিত শিবালয় দেখিতে পাইলেন ; তথায় মরীচি প্রভৃতি মহর্ষিগণ, সিদ্ধগণ, ভগবান নারায়ণ এবং অন্ত দেবদানবের অনেকেই শিবারাধনা করিয়া সিদ্ধ হইয়াছেন।৭—১১। তথায় পাপহারিণী মন্দাকিনী গঙ্গা বিরাজমান; গঙ্গাতীয়ে যোগীন্দ্র-সেবিত এক অশ্রম দর্শন করিলেন। রাজা সেখানে মন্দাকিনী-জলে স্নান, শিবপূজা এবং শিবকথাযুক্ত বিবিধ স্তোত্র দ্বারা শিবস্তব করিয়া বিশ্বেশ্বর শিবকে ধান করত ক্ষণকাল তথা থাকলেন। অনস্তর তিনি মহাপণ্ডিপত, শান্ত, জীর্ণকোলীন-পরিধান, ভস্মাবৃতসৰ্ব্বাঙ্গ, ত্রিপুঞ্জধারী, শ্বেতাশ্বতর নামক মহামুনিকে দেখিতে
