পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

loose छद्रविनै-धांछा ७ चांधूबिक ? वर्ध-प्रशंगलांब वकृफांबएक न७ांग्रयांम 8भब्रिकপরিহিত পরিব্রাজক সেই সময়ের জন্ত হইয়াছিলেন ইহাঙ্গেয়ই সঙ্গমক্ষেত্ৰ । ব্যক্তিত্বাভিমানশূন্ত এই ব্যক্তির আধারে সংঘটিত এই অভিঘাতের অৰণ্ডভাৰী ফল হইয়াছিল হিন্দুধর্মের সাধারণ ভিত্তিসমূহের নির্দিষ্ট রূপদান। কেন-না সেখানে স্বামী বিবেকানন্দের মুখে তাহার নিজের কোন অনুভূতির কথা উদগত হয় নাই,—এমনকি এই অবসরে নিজ গুরুর প্রসঙ্গ অবতারণা করিবার স্থৰোগও তিনি গ্রহণ করেন নাই। এই দুইটি বিষয়ের পরিবর্তে ভারতের ধর্মচেতনাই তাহার মধ্য দিয়া বান্ময় হইয়া উঠিয়াছিল—ভারতের সমগ্র অতীতের দ্বারা স্বনির্দিষ্ট র্তাহার দেশের সকল মানুষের বাণী ! যখন তিনি পাশ্চাত্যের যৌবনকালে—মধ্যাহ্নসময়ে বক্তৃতা করিতেছিলেন, তখন প্রশাস্ত মহাসাগরের অপর প্রাস্তে, পৃথিবীর তিমিরাচ্ছন্ন গোলার্ধের প্রচ্ছায়ে স্থপ্ত একটি জাতি তাহাদের দিকে সঞ্চরমাণ উষার দ্বারা পরিবাহিত বাণীর জন্য মনে মনে অপেক্ষা করিতেছিল—যে বাণী তাহীদের নিকট উদঘাটিত কঙ্কিৰে তাহাদের নিজস্ব মহিমা ও শক্তির গূঢ় রহস্ত। একই বক্তৃতামঞ্চে স্বামী বিবেকানন্দের পার্থে দণ্ডায়মান ছিলেন আরও অনেকে—বিশেষ বিশেষ ধর্মমতের ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের প্রবক্তারূপে। কিন্তু এ গৌরব তাহারই, যে তিনি প্রচার করিতে আসিয়াছিলেন এমন একটি ধর্ম, যাহার নিকট—র্তাহার নিজেরই ভাষায়-ইহাদের প্রত্যেকটি ছিল *विलिग्न बब्रबांद्रौग्न शिडिग्न अरुन्हा ७ नद्भिशिङिद्र अथT ब्रिां ७कहे जरचग পৌছিবার অভিযাত্রা বা অগ্রগতির প্রচেষ্টা’ । তিনি ঘোষণা করিয়াছিলেন, তিনি দণ্ডায়মান হইয়াছেন এমন একজনের বিষয় বলিবার জন্ত, যিনি তাহাজের সকলের কথাই বলিয়াছেন ; তাহীদের একটি বা অপরটি—এ-বিষয়ে বা ও-বিষয়ে, এই কারণে বা অন্ত কারণে যে সত্য, তাহা নহে, পরন্তু এগুলি সবই ক্ষত্রে মণিগঞ্জণর মতো অামাতেই অকুস্থ্যত ।••••••যেখানেই দেখিবে, কোন অলৌকিক পৰিত্ৰতা ও অসামান্ত শক্তি মাতুষকে উন্নত ও পবিত্র করিতেছে, জানিও সেখানে আমারই প্রকাশ। বিবেকানন্দ বলেন, হিন্দুর দৃষ্টিতে ‘মাছৰ অসত্য হইতে সত্যে গমন করে না, বরং সত্য হইতে সত্যে আরোহণ করে— নিম্নতর সত্য হইতে উচ্চতর সত্যে।...এই শিক্ষা এবং মুক্তির উপদেশ-সেই আদেশ : ‘ব্ৰহ্ম উপলব্ধি করিয়া মানুষকে ব্ৰহ্ম হইয়া যাইতে হুইবে”—ধর্ম তখনই