পাতা:হরফ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উমাকান্তেয় ওকালতির ফলে কালাটাদের কাজটা টিকে যায়। খবরটা শুনে কিন্তু তার মুখে কোনরকম ভাবাপরিবর্তন দেখা যায় না। ’ সম্প্রতি যে একটা অদ্ভুত্ব, কাঠিন্যের ছাপ সর্বদাই তার মুখে দেখা যাচ্ছিল সেটা তেমনি বজায় থাকে। সে শুধু বলে, তাড়ালে তাড়াতেন! প্ৰাণপাত করে কাজ শিখেছি, cशrt थाई-cभांटगब्र कि कांसद्ध अडांद घाँ भांश्वांबू ? ধনদাস ঘুনাক্ষরেও প্ৰকাশ করে নি যে কালাচাঁদের লেখার তাৎপৰ্য সে টের পেয়েছে। সে জানে তাকে ব্যঙ্গ করে আঘাত দিয়ে গল্প লিখেছে বর্গে একটু বিচলিত হওয়াও বোকামি হবে, রাগরাগি করার তো প্রশ্নই ret all i শক্রির কাগজে লেখার জন্য তেড়েমেড়ে যাকে দূর করার হুকুম DuO BDBBDBu KD DBDD BBB BDD BBDBD DDLD BKS DBLL GL BD DLGE DDB DS পুরো প্ৰায় পাঁচমিনিট দাড়িয়ে দাঁড়িয়ে ধনদাস কালাচাঁদের সঙ্গে কথা বলে। কিছুই যেন তার জানা ছিল না। এমনিভাবে তার বৌয়ের রোগ ও মৃত্যুর খবর জিজ্ঞাসা করে, সহানুভূতি জানায়-ছেলেমেয়ে কাটি, কে এখন তার সংসার চালাচ্ছে। এ সব প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করে। DBDDBY DDBDB DDSBDS S DDB DLDD DDDSS SLLL D উমাকান্ত-রস-সাহিত্যের শেষ ফর্মর প্রক্ষ দেখতে দেখতে শেষ পাতার নীচে মোটা একটা সরাসরি টানা লাইনের তলে সম্পাদক হিসাবে ছাপা তার নামের পরেই মুদ্রাকর হিসাবে কালাচাঁদের নামটা দেখতে পেয়ে। তাই বটে। সম্পাদক মহেশের নামের সঙ্গে মুদ্রাকর কালাচাঁদের নামটা ছাপা হয়ে আসছিল কাগজটার প্রথম সংখ্যা থেকে । সুহৃদের বদলে এবার কালাচাঁদের নাম ছাপা হয়েছে। মুদ্রাকর বলে নাম ছাপা হওয়া কতবড় সন্মান- সামান্য একজন কম্পোজিটার, রস-সাহিত্যের মুজাকার । R o