পাতা:হলুদ পোড়া - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्शून ८°ांफु VS অলকা যে বঁচিল না, মরিয়াও স্বামীর দু’ফোটা চোখের জলের “তৰ্পণ পাইল না, এ জন্য স্বয়ং ভগবানও হয়ত একদিন সুমতিরই বিচার कब्रििहदका । এমনি সব কটু চিন্তায় সুমতি ব্যাপৃত ছিল, ও ঘর হইতে অক্ষয় তাহাকে আহবান করিল। অনুযোগ করিয়া বলিল ‘এক এক দুপুৱট যে কাটে না সুমতি ।” সুমতি মৃদুস্বরে বলিল “খোকাকে রেখে যাব ?” “খোকার সঙ্গে এক তরফা আলাপ করব কতক্ষণ ? তাছাড়া দুপুর বেলা আর রাত্রিটা তোমার কোল দখল করে থাকা ওর অভ্যাস, আমার কাছে কঁদিবে।’ সুমতি নতমুখে বলিল ‘কিন্তু দুপুরে একটু না শুয়ে যে আমি পাৱব। না । কাল একাদশী করেছি। O () অক্ষয় ব্যস্ত হইয়া বলিল ‘ও, আচ্ছা, তবে তুমি যাও সুমতি, শোৰে যাও। কাল তোমাব একাদশী গেছে। জানতাম না ।” তুমি বুঝি নির্জলা qकी कटू ?? সুমতি নীরবে স্বীকার করিল। অক্ষয়ের আর কিছু বলিবার-অঞ্চলেছ কিনা। ক্ষণকাল তাহার প্রতীক্ষা করিয়া সে নিজের ঘরে ফিরিয়া গেল। তাহার মনে পড়িল” নন্দ ও একদিন নিৰ্জলা একাদশীর কথাটা তুলিয়াছিল। কিন্তু অক্ষয়ের মত এমন ভদ্র ও সংযতভাবে নয়। সে নির্জলা একাদশী করে শুনিবা মাত্র একটুকরা কাগজ টানিয়া নিয়া মোটা মোটা হরফে লিখিয়াছিল ‘নির্জলা', তারপর কাগজটুি সামািট ধরিয়া হাসিয়া বলিয়াছিল। ‘হঠাৎ দেখলে কথাটাকে ‘নিল্লািজ’ মনে হয় না ? DBDSDBB BBBS S BDDBD D DD D DD K DDSDBLDS BB BD এমন কিছু মহাপাপ হবে না।”