পাতা:হিন্দু আইন -বিভূতিভূষণ মিত্র.pdf/৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

^38 श्म् ियांयॆन সেগুলি এখন জমীদারীতে পরিণত হইয়াছে ; কতকগুলি বা বহুকাল ধরিয়া বিভাগ করা হয় নাই বলিয়া এখন অবিভাজ্যরূপে পরিগণিত হইয়াছে। ষে কারণেই হউক, ঐ সম্পত্তিগুলি ভাগ করা যাইতে পারে না, এবং এককালে একজনমাত্র উহা ভোগ করিবেন এবং সেই পরিবারের অন্যান্য মেম্বরগণ কেবলমাত্র ভরণপোষণ পাইবেন । অবিভাজ্য সম্পত্তির মালিক উহা হস্তান্তর করিতে বা উইল দ্বারা দান করিয়া যাইতে পারেন। অবশ্য যে স্থলে প্রথানুসারে হস্তান্তর করা বা উইল দ্বারা দিয়া যাওয়া নিষেধ, সে স্থলে মালিক ঐ প্রথা মানিতে বাধ্য। জ্যেষ্ঠ পুত্ৰই অবিভাজ্য সম্পত্তিতে উত্তরাধিকারী হইয়া থাকেন। জ্যেষ্ঠ পুত্র মৃত হইলে তাহার জ্যেষ্ঠ পুত্র পাইয়া থাকেন। জ্যেষ্ঠ পুত্রের ংশে কেহ না থাকিলে তৎপরবর্তী পুত্র পাইয়া থাকেন। এবিষয়ে আবার দুই প্রকার প্রথা আছে ; নিম্নে উদাহরণ দ্বারা দুই প্রকার প্রথাই বুঝান যাইবে :– আনন্দ I - I - | ཐ་ཀ"༢ চন্দ্র i यूड) लम्नोल ঈশান গঙ্গাধর আনন্দের মৃত্যুর পর জ্যেষ্ঠ পুত্র বলরাম পাইবেন, বলরামের মৃত্যুর পর তাহার জ্যেষ্ঠপুত্র ঈশান পাইবেন, এবং ঈশানের পর ফণী পাইবেন। এই পৰ্য্যন্ত দুই প্রথায় কোনও প্রভেদ নাই ; কিন্তু ফণীর অপুত্রক অবস্থায় মৃত্যুর পর কে পাইবে ? মৃত চন্দ্রের পুত্র গঙ্গাধা পাইবে ? না আনন্দের কনিষ্ঠ পুত্র দয়াল পাইবে ? এক স্থানের প্রথানুসারে, জ্যেষ্ঠ পুত্রের বংশ