হিন্দুত্ব । "YYAjna-MAAAuha M. OO O রাজ্য বিস্তীর্ণ করণ-এ রকম চঞ্চলত-যুক্ত শ্রমশীলতা এবং কষ্টসহিষ্ণুতা এসিয়ায় বড় একটা দেখা যায় না। তাই ইউ(Stetti afist3titCs ease loving Oriental fast নিন্দা করিয়া থাকেন। কিন্তু এসিয়াবাসী কি যথার্থই ease lowing, আরাম-প্রিয় বা বিলাসপ্রিয় ? সমস্ত এসিয়াবাসী সম্বন্ধে এ গ্রুশ্নের উত্তর দিতে আমি অক্ষম। হিন্দুজাতি প্ৰকৃত পক্ষে আরাম-লোলুপ বা বিলাসপ্রিয় কি না, হিন্দুজাতি প্রকৃত পক্ষে শ্রমশীল এবং কষ্টসহিষ্ণু কি না, আমি শুধু এই কথার মীমাংসা করিতে চেষ্টা, করিব। এবং এই প্রশ্নের মীমাংসা স্তলে আমি প্রধানতঃ প্ৰাচীন হিন্দুদিগের কথা বলিব । তাহাতে কোন দোষ ঘটবে ना কারণ ইউরোপবাসী প্ৰাচীন হিন্দুদিগকেও বিলাস-প্রিয় বলিয়া নিন্দ ও ঘৃণা করিয়া থাকেন। ইউরোপবাসীর বিবেচনায় যোগোপবিষ্ট, বাহা জ্ঞানలై, মুন্দিতাক্ষ মহাযোগীও স্বস্তি-প্রিয় ভারতবাসী ; আর এই প্রশ্নের মীমাংসা স্থলে আমি প্ৰধানতঃ সাহিত্যের সাহায্য গ্ৰহণ করিব। এরূপ করিবার প্রথম কারণ এই যে প্রাচীন হিন্দুর কার্য্যকলাপ ফুরাইয়া গিয়াছে, এমন কি সে কাৰ্য্যকলাপের অধিকাংশের চিহ্মাত্ৰ নাই, সুতরাং প্রত্যক্ষ প্ৰমাণের অভাব। দ্বিতীয় কারণ এই যে প্ৰত্যক্ষ প্রমাণ থাকিলেও সাহিত্য তদপেক্ষ উৎকৃষ্ট প্রমাণ। কেন না। সাহিত্যে শুধু কাৰ্য্যকলাপ বৰ্ণিত হয় না, প্ৰবৃত্তি, মেধা এবং আসক্তি, আশা আকাঙ্ক্ষা এবং আদর্শ, ভূত বৰ্ত্তমান এবং ভবিষ্যৎ সকলই অঙ্কিত থাকে। জাতীয় সাহিত্যে জাতীয় ধাতু’ বাধা থাকে, কেননা জাতীয় ধাতুন বঁাধিলে জাতীয় সাহিত্য জন্মে না। AWANAWAMPAMAMAMA
