পাতা:হিন্দুত্ব - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/২৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨૨r शिन्यू ॥ ১৭:৩৪, ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ (ইউটিসি)~ ১৭:৩৪, ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ (ইউটিসি)~ ১৭:৩৪, ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ (ইউটিসি) ব্যক্তি একান্নবৰ্ত্তী পরিবার ভাঙ্গিয়া একলা একলা থাকেন বা থাকিতে ভাল বাসেন, র্তাহাদিগের সম্বন্ধেও বলি যে, অল্প বয়সে কন্যার বিবাহ অৱশ্যক এবং বিশেষ উপকারী। একান্নবৰ্ত্তী পরিবারে পুতি অনেক সময় পত্নীকে আপনার ইচ্ছামত শিক্ষা দিতে পারেন” ভ্ৰা। এবং অনেক সময় পরিবারস্থ লোকে পত্নীকে পতির শিক্ষার বিরুদ্ধ শিক্ষা দিয়া তঁহার চেষ্টা অনেক অংশে বিফল করিয়া থাকেন। কিন্তু র্যাহাকে পাচ জনকে লইয়া থাকিতে হয় না, তিনি নিৰ্বিরোধে এবং অপেক্ষাকৃত অল্পায়াসে পত্নীকে নিজের মনের মত করিয়া তুলিতে পারেন। যাহাকে লইয়া জীবনের সুখ দুঃখ সকলি, যাহাকে লইয়া জীবনের অর্থ, যাহাকে লইয়া জগতে মুক্তি, তাহাকে গড়িবার মতন মহৎ, প্রীতিকর এবং অবশ্যকৰ্ত্তব্য কাজ পুরুষের আর কি আছে! এবং তাহাকে গড়িবার পক্ষে শত সহস্ৰ বিয়ু থাকিলেও তৎপ্ৰতি ভ্ৰক্ষেপ করাও মহাপাপ । বাল্যাবস্থায় স্ত্রীর বিবাহের ব্যবস্থার আর একটী প্রধান কারণ কড়াক্ৰান্তির কথায় বুঝাইয়াছি। বোধ হয় কেহ কেহ বলিবেন যে, শৈশবাবস্থায় কন্যা বিবাহিত এবং পতিহাস্তে সমৰ্পিত হইলে অপরিণত বিষসে সন্তান প্ৰসব করিয়া তিনি স্বয়ং স্বাস্থ্য হারাইবেন এবং সন্তানগুলিকেও রুগ্ন করিয়া ফেলিবেন। এ কথার অর্থ এই যে, পতি বালিকাপত্নীর সহিত অযথা ব্যবহার করবেন। আজ কাল এই সকল কথা অনেকের মুখে শুনা যায় এবং অনেকেই * বাঙ্গালীর শারীরিক দুৰ্বলতা নিবারণ করিবার আশায়, কিছু বেশী বয়সে কন্যার বিবাহের ব্যবস্থা দিয়া থাকেন। কিন্তু