পাতা:হিন্দুত্ব - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(R श्न्यूिंई

  • SumitaBot (আলাপ) ১৩:৩০, ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ (ইউটিসি) ~~ MMMMM MMMMMMMMMM RATA-MAMMMMMMMMMMMMMMMMMMMMMM

আমি প্ৰহলাদ কি হইয়াছি ?-মত্তঃ সর্বমহং সৰ্ব্বং ময়ি সৰ্ব্বং । T ইহাও সেই অপরিমেয় ব্যাপ্তি । ইহাতেও যদি বুঝিতে কিছু বাকি থাকে, তবে শুনপ্ৰহলাদের সেই শেষ কথাটি ব্ৰহ্মসংক্তোহ হমেবাগ্রে তথ্যান্তে চ পরঃ পুমান। * আমার নাম ব্ৰহ্ম ; আমি সৃষ্টির পূৰ্ব্বেও বিদ্যমান ছিলাম এবং মহাপ্ৰলয়ের পরেও বিদ্যমান থাকিব । আমিই পরম পুরুষ । অতএব পরিষ্কার দেখা যাইতেছে যে ব্ৰহ্ম এবং ব্রহ্মে-লীন প্ৰহলাদ একই পদার্থ। এই জন্যই বলিয়াছি যে ব্রহ্মে লয় হওয়া এবং ব্ৰহ্মের প্রকৃতি লাভ করা একই কথা । , , কিন্তু ব্ৰহ্ম এবং ব্রহ্মে-লীন প্ৰচলাদ যখন একই পদার্থ তখন ব্ৰহ্মে যে অপরিমেয় ব্যাপ্তি আছে ব্ৰহ্মে-লীীন-প্ৰলাদেও সেই অপরিমেয়া ব্যাপ্তি পাছে ৷ প্ৰহলাদের স্তবেও দেখিলাম, তাহাই বটে। অর্থাৎ বিষ্ণুপুরাণান্তর্গত প্ৰলাদের স্তব পাঠ করিলে বুঝিতে পারা যায় যে মানুষ ব্রহ্মে লীন হইলে ব্রহ্মের ‘ব্যাপ্তি লাভ করে, অর্থাৎ জীবের সঙ্কীর্ণতা পরিহার করিয়া ব্ৰহ্মের ব্যাপ্তি বা বিস্তার লাভ করে । এখন জিজ্ঞাস্য এই যে ব্যাপ্ত বা বিস্তুত হওয়া আর প্রসারিত হওয়া, এই দুয়ের মধ্যে অর্থগত কোন প্ৰভেদ আছে কি ? আমার বোধ হয় কোন প্ৰভেদই नांई। दिकलु ७2igऊा যদি না থাকে। তবে লয়ের অর্থ আত্মব্যাপ্তি না ব্যষ্টিয়া আত্ম