পাতা:গল্পগুচ্ছ (প্রথম খণ্ড).djvu/১৯০: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
পাইউইকিবট স্পর্শ সম্পাদনা |
|||
পাতার অবস্থা | পাতার অবস্থা | ||
- | + | মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে | |
শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{rh|১৮৬|গল্পগুচ্ছ|}} |
|||
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
কিছুদিন পরে একদিন সকালবেলায় আবশ্যকবশত বাড়ি হইতে বাহির হইবার সময় দেখি, আমার দুহিতাটি দ্বারের সমীপস্থ বেঞ্চির উপর বসিয়া অনর্গল কথা কহিয়া যাইতেছে এবং কাবুলিওয়ালা তাহার পদতলে বসিয়া সহাস্যমুখে শুনিতেছে এবং মধ্যে মধ্যে প্রসঙ্গক্রমে নিজের মতামতও দো-আঁশলা বাংলায় ব্যক্ত করিতেছে। মিনির পঞ্চবর্ষীয় জীবনের অভিজ্ঞতায় বাবা ছাড়া এমন ধৈর্যবান শ্রোতা সে কখনাে পায় নাই। আবার দেখি, তাহার ক্ষুদ্র আঁচল বাদাম-কিসমিসে পরিপূর্ণ। আমি কাবুলিওয়ালাকে কহিলাম, “উহাকে এ-সব কেন দিয়াছ। অমন আর দিয়াে না।” বলিয়া পকেট হইতে একটা আধুলি লইয়া তাঁহাকে দিলাম। সে অসংকোচে আধুলি গ্রহণ করিয়া ঝুলিতে পুরিল। |
|||
Y. W. |
|||
*... ." § ぐy^ ۱۳۷۲ به |
|||
⚫ | |||
र्थनर्शनं कर्षों कैश्विँ"हिंख्रह छबर কাবুলিওয়ালা তাহার তেলে বসিয়া ** A- ان / الكرم |
|||
Xbూు গল্পগুচ্ছ |
|||
⚫ | |||
YNÉ | s", & |
|||
wo |
|||
{{gap}}মিনি বলিতেছে, “কাবুলিওয়ালা দিয়েছে।” |
|||
কিছুদিন পরে একদিন `ಜ್ಞ ఇRఫ్రో { ড়ি হইতে বাহির |
|||
} x-سے امنیت ইবার সময় দেখি, আমার দুহিতাটি ধীরের সৃমীপস্থ বৈঞ্চির উপর বসিয়া |
|||
{{gap}}তাহার মা বলিতেছেন, “কাবুলিওয়ালার কাছ হইতে আধুলি তুই কেন নিতে গেলি।” |
|||
از سمساس مصمیع مسی. |
|||
f f * * > সহাস্তমুখে उर्मिलाई dवर भटश भटश প্রসঙ্গক্রমে র মতামতও |
|||
⚫ | |||
ot محمي ب ". يمكن الأ فسكم لا يع ੇ দো-আঁশলা বাংলায় ব্যক্ত করিতেছে। মিনির পঞ্চবর্ষীয় জীবনের অভিজ্ঞতায় |
|||
বাবা ছাড়া এমন ধৈর্যবান শ্রোতা সে কখনো পায় নাই । আবার দেখি, তাহার ক্ষুদ্র আঁচল বাদাম-কিস্মিসে পরিপূর্ণ। আমি কাবুলিওয়ালাকে কহিলাম, “উহাকে এ-সব কেন দিয়াছ . অমন আর দিয়ে না।" বলিয়া পকেট হইতে একটা তীর্থকে দিলাম। সে অসংকোচে আধুলি গ্রহণ করিয়া ঝুলিতে পুরিল । •s |
|||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
মিনি বলিতেছে, “কাবুলিওয়ালা দিয়েছে।” তাহার মা বলিতেছেন, "কাবুলিওয়ালার কাছ হইতে আধুলি তুই কেন |
|||
নিতে গেলি ।” |
|||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
{{nop}} |
|||
⚫ | |||
⚫ | |||
ভিতর কী ” |
০৩:২৮, ৩০ মে ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
কিছুদিন পরে একদিন সকালবেলায় আবশ্যকবশত বাড়ি হইতে বাহির হইবার সময় দেখি, আমার দুহিতাটি দ্বারের সমীপস্থ বেঞ্চির উপর বসিয়া অনর্গল কথা কহিয়া যাইতেছে এবং কাবুলিওয়ালা তাহার পদতলে বসিয়া সহাস্যমুখে শুনিতেছে এবং মধ্যে মধ্যে প্রসঙ্গক্রমে নিজের মতামতও দো-আঁশলা বাংলায় ব্যক্ত করিতেছে। মিনির পঞ্চবর্ষীয় জীবনের অভিজ্ঞতায় বাবা ছাড়া এমন ধৈর্যবান শ্রোতা সে কখনাে পায় নাই। আবার দেখি, তাহার ক্ষুদ্র আঁচল বাদাম-কিসমিসে পরিপূর্ণ। আমি কাবুলিওয়ালাকে কহিলাম, “উহাকে এ-সব কেন দিয়াছ। অমন আর দিয়াে না।” বলিয়া পকেট হইতে একটা আধুলি লইয়া তাঁহাকে দিলাম। সে অসংকোচে আধুলি গ্রহণ করিয়া ঝুলিতে পুরিল।
বাড়িতে ফিরিয়া আসিয়া দেখি, সেই আধুলিটি লইয়া যােলাে-আনা গােলযােগ বাধিয়া গেছে।
মিনির মা একটা শ্বেত চক্চকে গােলকার পদার্থ লইয়া ভর্ৎসনার স্বরে মিনিকে জিজ্ঞাসা করিতেছেন, “তুই এ আধুলি কোথায় পেলি।”
মিনি বলিতেছে, “কাবুলিওয়ালা দিয়েছে।”
তাহার মা বলিতেছেন, “কাবুলিওয়ালার কাছ হইতে আধুলি তুই কেন নিতে গেলি।”
মিনি ক্রন্দনের উপক্রম করিয়া কহিল, “আমি চাই নি, সে আপনি দিলে।”
আমি আসিয়া মিনিকে তাহার আসন্ন বিপদ হইতে উদ্ধার করিয়া বাহিরে লইয়া গেলাম।
সংবাদ পাইলাম, কাবুলিওয়ালার সহিত মিনির এই যে দ্বিতীয় সাক্ষাৎ তাহা নহে, ইতিমধ্যে সে প্রায় প্রত্যহ আসিয়া পেস্তাবাদাম ঘুষ দিয়া মিনির ক্ষুদ্র লুব্ধ হৃদয়টুকু অনেকটা অধিকার করিয়া লইয়াছে।
দেখিলাম, এই দুটি বন্ধুর মধ্যে গুটিকতক বাঁধা, কথা ,এবং ঠাট্টা প্রচলিত আছে— যথা, রহমতকে দেখিবামাত্র আমার কন্যা হাসিতে হাসিতে জিজ্ঞাসা করিত, কাবুলিওয়ালা, ও কাবুলিওয়ালা, তােমার ও ঝুলির ভিতর কী।”