পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/২৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

८योबळनब्र मिधिजग्न ՖԵ (է করিয়া মাহুৰ করিয়া তুলিয়াছে কে ? যাহারা আমার চেয়ে বেশী বই পড়িয়াছেন বা বেশী বিদ্যা শিথিয়াছেন তাহারা আমাকে শিখাইতে পারেন নাই। হা, তাহাদের কাছে বই মুখস্থ করিয়াছি—একথা অস্বীকার করিনা। কিন্তু আমাকে শিখাইয়াছে কে ? র্যাহাঁদের নাম আপনার কেউ জানেন না। এই আমাদের বাঙ্গলা দেশকে নতুন করিয়া গড়িয়া তুলিয়াছে কে ? যাহাদের নাম খবরের কাগজে বাহির হয় না । সে বি, এ, এম, এ, পাশ করাও নয়। সে অজ্ঞাতকুলশীল আঠার-বাইশ বছরের যুবা। হয়ত দূর পঞ্জীর এক অজানা অখ্যাত কেরাণী অথবা চাষী কিম্বা চাষী-ঘেষা ভয়লোকের সন্তান। এরাই এই নবীন বাঙ্গলার জন্মদাতা । বঙ্গলার যুবা নয়। বাঙ্গলাকে গড়িয়া তুলিয়াছে। বুড়োরা একথা স্বীকার করিবেন কিনা জানিনা । ছেলেদের ভিতর যাহারা বুড়া হইয়া গিয়াছে তাহারা একথা বুঝিবে কিনা জানিনা। কিন্তু আমার নিকট এ হইতেছে সনাতন সত্য । যৌবনের জোভ এই যৌবন-বিজ্ঞানের নজির পাই সেই মান্ধাতার কালেও । যৌবনশীল যুবা একদিন কি বলিয়াছিল আমার কল্পনায় তাহা নিম্নরূপ :– “অগ্নিস্ফুলিঙ্গ আমি, অগ্নিস্ফুলিঙ্গ তুমি, অগ্নিস্ফুলিঙ্গ এরা সবে, রবি শশী লতাপাতা পাথর দরিয়াও অগ্নিস্ফুলিঙ্গই ভবে। আনো চকমকি, লাগাও ঘষ, এখনি জলিবে আগুন ।” ইত্যাদি । এই আগুনের স্রোত ছুটাইয়াছিল যুবক দুনিয়া। আমাদের ভারতে সেই ীেবনের গান শুনিতে পাইতেছি মধুচ্ছন্দার আগুন-খকে। ভারতই কেবল এই আগুনের গান গাছিয়াছে এমন ময় । চীন একদিন এই গানই শাছিয়াছিল। মুইজিন চীনাদের মধুচ্ছনা। পাশাঁদের আবেস্তাও