পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৩৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

శివెచ్చ নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন ASAAAAS AAAAAeS TMeSMe ee eeS ee ee eAAA AAAA AAAA AAAASAAASAAeeS ee eeeeAeeMAeA AeeAAA AAAA AAAA AAAAS AAAAAeMAeeAeeAAAA ۔؟۳ار عیس، "سیا۔ سمپی. না ! এরূপ বুঝানো তাহাদের স্বার্থ নয়। এই ধরণের তথ্য র্তাহাদের রচনায়ও পাণ্ডয়া যায় সন্দেহ নাই । কিন্তু ভারতবাসী শিখিয়াছে ঠিক উণ্ট । এই সকল ইংরেজ এবং অন্যান্য ইয়োরোপীয়ান গ্রীক-তত্ত্বজ্ঞ, প্রত্যেকেই এক একটি লর্ড কার্জন ! অর্থাৎ বর্তমান এশিয়াকে ইয়োরোপের গোলাম BB BBBS BBB SBBBBB KBB BB BBBB BB BBKSBBB পাথক্য আবিষ্কার করিয়া বসিয়ছেন । এই কুসংস্কারের বিরুদ্ধে কোনো ভারতবাসীর মাথা থেলিয়াছে কি ? *গ্রীক-তত্ত্বে"র ভিতরে আধুনিক “ইস্পীরিয়্যালিজম্‌”—শ্বেতাঙ্গ প্রাধান্য ও এশিয়া-বিদ্বেষের দর্শন অতি স্বক্ষ ভাবে অসংখ্য বুজরুকি সঞ্চারিত করিয়া রাথিয়াছে । তাহা সন্দেহ করা পয্যন্ত বোধ হয় কোনো ভারত সস্তানের পক্ষে সম্ভবপর হয় নাই | ইয়োরোপের ঐতিহাসিক ভূগোল ও রাষ্ট্রীয় ধারা তারপর অন্তান্ত কথা। ধরা যাউক রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতার বিষয় । খৃষ্ট পূৰ্ব্ব প্রথম শতাব্দী হইতে খৃষ্টায় ত্রয়োদশ শতাব্দী পৰ্য্যন্ত ইংরেজরা বিজিত “পরাধীন" জাত । অর্থাৎ বৰ্ত্তমান গ্রন্থে ভারতের যে যে যুগ বিবৃত হইতেছে তাহার প্রায় সকল ভাগেই ইংরেজজাতির রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা ছিল না। আইরিশ ঐতিহাসিক গ্ৰীণ একথা খুলিয়াই বলিয়া দিয়াছেন। যে হিসাবে আজকালকার দিনে “জাতীয়তা” বুঝা হহয়! থাকে সে চিজ উনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি পর্য্যন্ত ইয়োরোপের অধিকাংশ জনপদেই অজ্ঞাত ছিল । ইংরেজ পণ্ডিত ফ্রীম্যান প্রণীত “ইয়োরোপের ঐতিহাসিক ভূগোল" ( লণ্ডন ১৯•৩ ) ঘাটিলেই বুঝা যায় “কত ধানে কত চাল ।”