বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৪২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\ОС о নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন ভৌতিক ব্যাখ্যার ইঙ্গিত করিয়া গিয়াছিলেন । কিন্তু মাক্স এঙ্গেলসপ্রচারিত “ডাস কোমুনিষ্টিশে মানিফেষ্ট অর্থাৎ ধনসাম্যধৰ্ম্মীদের অনুশাসন বা ইস্তাহার (১৮৪৮) নামক পুস্তিকায় এই ব্যাথ্যা-প্রণালীর মূলস্থত্রগুলা জগতে সৰ্ব্বপ্রথম প্রচারিত হইয়াছে। বিলতে থরল্ড রজাস নামক প্রসিদ্ধ ধন-বিজ্ঞানবিদের “ইকনমিক্‌ ইন্টাপ্রেটেশন অব হিষ্টরি" এই সঙ্গে উল্লেখযোগ্য। এই ব্যাখ্যা-প্রণালীর পূর্বাপর ইতিহাস এবং সমালোচনা নিউইয়র্কের অধ্যাপক সেলিগ ম্যানের গ্রন্থে দ্রষ্টব্য। ফরাসী পণ্ডিত জিদ এবং রিস্ত, প্রণীত “ইস্তোআরদে দোকৃত্রিন জেকোনোমিক্‌” গ্রন্থের শেষ অদ্ধে এই সকল চিন্তা-প্রণালীর পরিচয় পাওয়া যায়। গ্রন্থের ইংরেজি সংস্করণ সুপরিচিত । প্রাচীন ইতিহাসের আলোচনায় মানব-সভ্যতার উপর ভাত-কাপড়ের প্রভাব বিশ্লেষণ করিয়া মাক স-এঙ্গেলস বর্তমান জগৎকে “আত্মিক ব্যাখ্যা”, আধ্যাত্মিকামি এবং অতীন্দ্রিয়ামির কবল হইতে মুক্তি প্রদান করিয়াছেন । বৰ্ত্তমান জগতের মাথাও অনেকটা পরিষ্কার হইয়া আসিয়াছে । خان অল্পচিন্তা ও দর্শন-সাহিত্য ( > ) “সাধে কি বাবা বলি, গু তোর চোটে বাবা বলায় !”—এই গু তোর চরম গু তো হইতেছেন ভাতকাপড়ের টান, “অন্নচিন্তা চমৎকার" । একথা আজকালকার দিনে কোনো ভারতবাসীকে এমন কি ফসর্ণ কাপড়জামা-পরা পরীক্ষণয়-পাশকরা মস্তিষ্কজীবী “ভদ্রলোক”দিগকেও–চোথে আঙ্গুল দিয়া বুঝাইবার দরকার নাই। ইয়োরামেরিকায় কোনো নরনারীই এই বিষয়ে অন্ধ নয় । সভ্যতার “আর্থিক ব্যাখ্যা” বিংশ