পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৪৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিদেশ-ফের্তার অত্যাচার 8 e & আজকাল প্রায় সকল ব্যবসা এবং সকল বয়সের লোকই বিদেশ-ফের্তা छठेघ्रटिझन । সেকালে বিদেশ-ফের্তারা প্রধানতঃ হইতেন বড় বড় সরকারী চাকর্যে বা ব্যারিষ্টার । তাহারা একঘর্যে হইয়া থাকিতেন এবং নিজেদের গণ্ডীর ভিতর একটা জাত গড়িয়া তুলিতেন। আজকাল চাকর্যে ছাড{ও অক্ষান্ত জীব বিদেশ-ফেৰ্ত্তাদের ভিতর দেখা ষায় । “বিদেশ-ফেৰ্ত্তাদের জাত" এখনো বোধ হয় কিছু কিছু স্বাতন্ত্র্য রক্ষা করিম চলিলা থাকে। তবে সেই গণ্ডীর বিশেষত্ব অনেকটা ভাঙ্কিয়া আসিয়াছে, বিশ্বাস করি । এই সকল কথা ১৯১৫ সালের পরবত্তী দশ বৎসর সম্বন্ধে প্রধানভাবে খাটে । ১৯০৫ সালেস যুগে অবশু ভারতীয় বিদেশ-ফের্তাদের এই নবযুগের স্বত্রপাত । ( t ) বিদেশ-ফেৰ্ত্তারা অহঙ্কারী কেন হন ? প্রথম কথা,—র্তাহারা টাক৷ রোজগার করেন কিছু মোটা হারে । যাহাদের বেতন পুরু তাহারা দেমাকী। “রুধিরের” দস্তুরই তাই, একালে সেকালে, স্বদেশে বিদেশে । কিন্তু সকল বিদেশ-ফেৰ্বাই মোটা মাহিয়ানা পাইতেছেন কি বা উ চুদরের স্বাধীন রোজগার করিতেছেন কি ? কথনই না। যাহারা কোনো দিন বিদেশে পা মাড়ান নাই তাহদের অনেকেই বিদেশ-ফেৰ্ত্তাদের চেয়ে বেশী রোজগার করিয়া থাকেন। কাজেক্ট, “তঙ থার" তরফ তষ্টতে বিদেশ-ফেৰ্ত্তাদের দেমার্কী হওয়া আহাম্মুকি ।