পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨8 নয়া বাঙ্গলার গোড়া-পত্তন ఆల్కోలోu^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^ AeA AeeeAeeAeSeeMeeSAAAAAAAS

  • ^ * **^్న తfh^^^^^^^^^^^^^^^^్కr

কিন্তু এই সব ব্যাঙ্ক ছাড়াও বাংলার মফঃস্বলে কতকগুলি ব্যাঙ্ক গড়িয়া উঠিয়াছে। এগুলিকে সাধারণতঃ "লোন অফিস’ বলা হয়। এই বাংলাদেশেই কমসে কম দু-তিন শ লোন অফিস আছে, শুনিতে পাইতেছি। যদিও এগুলিকে যথাযথভাবে ব্যাঙ্ক বলা চলে না, কিন্তু এইগুলিই ভবিষ্যতে বড় বড় ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠানের ভিত্তি গড়িয়া তুলিবে। পাঁচজন, দশজন, ত্রিশজন মিলিয়া এক একটা বিশ্বাস"স্থাপনের প্রতিষ্ঠান, ধার লওয়া-দেওয়ার কেন্দ্র গড়িয়া তুলিতেছে। এই সব ছোট ছোট লোন-আফিসের দ্বারা আর যাই হউক না কেন, একটা বিশ্বাসের ক্ষেত্র, আস্থস্থাপনের কৰ্ম্মভূমি, পরস্পর-মৈত্রীর বাস্তব কেন্দ্র গড়িয়া উঠিয়াছে। 曹 এখন কথা হইতেছে, কেমন করিয়া এই সব "লোন আফিস”কে খাটি ব্যাঙ্কে পরিণত করা যাইতে পারে। এইটাই বর্তমানে নব্য বাঙালীর এক বড় সমস্তা। থার্মে মেটার, ব্যারোমেটারে উত্তাপ আর আবহাওয়া মাপ যাইতে পারে। দড়ি ধরিয়া মাপিয়া দেওয়া চলে হিমালয়ের কত নীচে রকি পৰ্ব্বত। আবার তেমি ব্যাঙ্কের কথা উঠিলে আর সব দেশের তুলনায় বলা চলে বাঙালী জাতটা ঐ বঙ্গোপসাগরের তলে বাস করিতেছে। বিলাতী ব্যাঙ্কের বহর বিলাতের অনেক “বাঘা” “বাঘা” বড় লোকের নাম আপনার শুনিয়া থাকিবেন। এই সব লোকের মধ্যে ম্যাককেনা একজন মস্ত লোক। ফরাসী, আমেরিকান, জাৰ্ম্মাণ রা সকলেই এ লোকটাকে জবরদস্ত বিবেচনা করিয়া থাকে । টাকার বাজারে ম্যাককেনার মত বাঘা লোক অতি কমই আছে । এই ম্যাককেনা "মিড ল্যাণ্ড ব্যাঙ্কে"র