মাধুক্যোপনিষদ। & 。 শ্রীতি। আচ্ছ_দেখ__জাগ্ৰংকালে স্থূল_স্থল_বিষয়ের অনুভব হুয়__কিন্তু স্বপ্নকালে জাগ্রহের স্কুল পদার্থ সমূহ ই বাসনারূপে প্রকট হয় L_দ্রষ্ট পুরুষ সূক্ষ বাসনারূপেই উহুদিগকে দেখেন। দক্ষিণ অক্ষিস্থ দ্রষ্ট পুরুষ জাগ্ৰংকালে স্থূলৰূপ দেলি যখন চক্ষু মুদ্রিত করেন, তখন পূর্ব-দৃষ্ট রূপের জ্ঞান হইতে উদ্ভূত বাসনারূপেই তিনি মন দ্বারা উহা দেখিতে থাকেন। প্রকৃত পক্ষে ঐ দেখাটা ইন্দ্রির দ্বার দর্শন নহে, উহা মনের, দ্বার স্মরণ মাত্র। ঐ রূপে স্মরণকর্তা ঐ বিশ্বপুরুষই তৈজস পুরুষ। এক পুরুষই দেখেন এবং স্মরণ করেন । যখন দেখেন তখন তিনি বিশ্ব, যখন স্মরণ করেন তখন তিনি তৈজস । তবেই দেখ বিশ্ব ও তৈজসের ভেদ কোথায় রছিল ? হাঃপীর সলি শ্রবণ কর। জাগ্রন্তে দক্ষিণ চক্ষে স্থিত বিশ্বপুরুধ একটা কুরূপ দেখির চক্ষু মুদ্রিত করিলেন ; করিয়া পূৰ্ব্ব দৃষ্ট কুরূপকে মনে মনে স্মরণ BBBBB BB SBB BBBBS BBBB BBBBB BBBBB দেখিতেছেন । জী গ্রন্থে যেমন ইহা হয়, স্বপ্নকালেও তাছাই হয় । BB DD BBBSBBB BBBB BBBBBS BBB BBB BBB B তৈজস তিনিই বিশ্ব পুপুণ । যুযুফু। এখন বলুন ইনিষ্ট “আকাশে চ হৃদি প্রাক্ত?” কিরূপে ? শ্রুতি । এই পুরুষই হৃদয়াকাশে প্রাজ্ঞ বলিয়া অভিহিত। জাগ্ৰং পুরসই সুপ্তপুরুষ কিরূপে এখন দেখ। যে পুরুষ বিশ্ব ও তজস ভবকে প্রাপ্ত হন, তিনিই সনির দর্শন ও স্মরণ রূপ ব্যাপারের নিবৃত্তিতে হৃদয়াকাশে স্থিত প্রাজ্ঞ পুরুষ হয়েন। রূপের দর্শন ও স্মরণ ছাড়িয়া শ্রেষ্ঠ আকাশে (অব্যাকৃতে স্থিত জীবের সহিত প্রজ্ঞের কোন ভেদ নাই ! এই জল্পই ইনি একীভূত (বিষয় ও বিষয়ী রূপ আকার রহিত) ! আবার একীভূত বলিয়াই ইনি ঘন প্রজ্ঞ অর্থাৎ বিশেষ জ্ঞানও নাই, অ্যরূপ জ্ঞানও নাই । বুঝিতেছ যিনি বিশ্ব ও তৈজস ভাব প্রাপ্ত হয়েন, তিনিই স্মরণরূপ ব্যাপারের নিবৃত্তিতে হৃদয়গত আকাশে স্থিত হইয় প্রাজ্ঞ_একীভূত
