বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:মাণ্ডূক্যোপনিষদ্‌ - প্রথম খণ্ড (রামদয়াল দেবশর্ম্মা).pdf/১০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাধুক্যোপনিষ । }{ ہے۔ سہ۔* হয় বলিয়াই প্রাণকে তখন অব্যাকৃত বলা হয়। যেমন মরণের অভিমান যার নিরোধ হয় সেই লোকের প্রাণকে অব্যাকৃত বলা হয়,সেইরূপ প্রাণ অভিমানী পুরুষেরও স্বযুপ্তিকালে প্রাণের তাভিমানের নিরোধ হওয়ায় -- প্রাণকে অব্যাকুত বলা হয়। তাই বল হইতেছে, অভিমান_নিরোধ হইলেই প্রাণ অব্যাকুত, আরও দেখ জগতের উৎপত্তির বীজ همه حصمصمم مدی. میامحسیجیسیسم--ن سیستم متمم بیسی. হইতেছেন অধিদৈর_পুরুষ অর্থাৎ যে পুরা অব্যাকুত_প্রকৃতিরও যুধ্যক্ষ বা অধিষ্ঠাতা এই পুরুষ অব্যাকৃত। যেমন অধিদৈবরূপ অব্যাকৃত, জগতের উৎপত্তির বীজ—সেইরূপ প্রাণও বুপ্তি, জাগ্রৎ আর স্বপ্নের উৎপত্তির বীজ। এই জন্য কার্গোৎপত্তির বীজ স্বরূপ পৃলিয় সুপ্তিকালীন প্রাণ ও অব্যাকৃত উভয়ই এক। কারণ অব্যাকৃত অবস্থাপন্ন প্রাণ ও স্থপ্ত পুরুষ এই দ্বয়েরই যে অধিষ্ঠান-চৈতন্য তাহ এক ; সেই জন্য পরিছিন্ন উপাধি বিশিষ্ট যিনি জীবমত—তিনি ও অব্যাকত উভয়েই এক। এইরূপে প্রাণকেই একীভূত, প্রজ্ঞানঘন, সৰ্বেশ্বর ইত্যাদি প্রাঞ্জপুরুষের বিশেষণ বিশিষ্ট বলা হয় । মুমুকু। মা ! যে প্রাণকে আমরা প্রাণবায়ু বলি, সেই প্রাণই কি একীভূত প্রজ্ঞামঘন সৰ্বেশ্বর প্রাণ, যে প্রাণের কথা আপনি ললিতেছেন ? তালাকৃতই প্রাণ কিরূপে ? শ্রীতি। শ্রবণ কর। মালম্বল স্থি ক্লীয় মল:-হে প্রিয়দর্শন ! মন যাহা, তাহ প্রাণরূপ বন্ধন অর্থাৎ স্যুপ্তিকালে আপনার লয়ের আধার। স্মৃপ্তিকালে মনের স্পন্ন থাকে না। স্পন্দন না থাকিলেই মনের লয় হয় । কোথায় এই মন লয় হয় ? প্রাণে । এই শ্রীতিপ্রমাণে অব্যাকৃতকে প্রাণ বলা হইতেছে। - शूशुझ । छाछ ! “सदेव सौम्यदमग्र आसीत्” ¢श् (नोभा ! অগ্রে সৎ ব্রহ্মই ছিলেন, ইহাতে ত মনে হয় সৎ রূপ ব্ৰহ্মই প্রাণশব্দবাচ্য ; অব্যাকৃত নহে ? শ্রুতি। ন', ইহাতে দোষ হয় না । কারণ সৎ রূপ ব্রহ্মেরই বীক্তরূপত অঙ্গীকার করা হইয়াছে। আর সদ্যপি, ঐ শ্রুতিতে সৎ