[ ৩৪ম j अठि बालन् अङ्गुष्ठमात्र: पुरुषोऽन्तरात्मा सदा जनानां हृदये মল্লিম্বিস্তু; বুনি । মুমুক্ষু--"ভগবতী শ্রুতি আপন হস্ত হৃদয়ে স্থাপন করিয়া পলিতেছেন--এই আত্মা ব্ৰহ্ম, ইহাতে কি বুঝিব ? শ্ৰুতি--যুক্তি দ্বারা দেখান হইল ব্রহ্মই বিশ্বময়। ইহা পরোক্ষ । হৃদয়ে অঙ্গ,লি নির্দেশ করিয়া প্রত্যক্ষরূপে অনুভব কর, সেই পরোক্ষব্রহ্ম আর কেহই নহেন, এই প্রত্যক্ষ আত্মা। এই মন্ত্রে ব্ৰহ্মকে অপরোক্ষ ভাবে নির্দেশ করিয়া বলিতেছেন, আত্মাই ব্রহ্ম। মুমুক্ষু—মহাবাক্যরূপ ‘শ্রুতি আপনার অতি প্রিয় মুমুক্ষুকে বলিতেছেন-ভো মুমুক্ষু “স্বয়মানা স্নক্স”। এই ত ? শ্রুতি—আত্মা সাক্ষিশ্বরূপ। অপরোক্ষ অনুভূতি দ্বারা ইহাকে অনুভব করিতে হইবে । ইনি নিত্যই আছেন। আত্মাই ব্রহ্ম। এই মহাবাক্য শ্রবণ মাত্র র্যাহার জ্ঞান হয়, তিনিই যথার্থ ভাগ্যবান। যাহাঁদের হয় না, তাহারা মন্দভাগ্য। সেই মন্দভাগ্য পুরুষের জ্ঞানের জন্য আত্মার সন্ধন্ধে বিশেষ করিয়া বলিতেছেন ষ্ট্ৰীযেমাল্লা জনম্ভা । মুমুক্ষু—আত্মার চারি পাদ ইহা কেন বলিতেছেন ? শ্রীতি—ব্যবহারের সুবিধার জন্য এক বস্তুকে যেমন চারি ভাগে বিভক্ত করা যায়, সেইরূপ মুমুক্ষুজনের বুঝিবার সুবিধা জন্য—এক আত্মাকে চারিভাগ করিয়া বর্ণনা করা হইতেছে ; নতুব, অখণ্ড আত্মা বা ব্রহ্মের কোন অংশ নাই । * মুমুক্ষু—এই চারি পাদ কি কি ? শ্রীতি-বিশ্ব, তৈজসপ্রাজ্ঞ এব কেহ কেহ বলেন পূর্বোক্ত চারি পদের সহিত বিরাট, হিরণ্যগৰ্ভ, ঈশ্বর এবং সর্বসাক্ষী এই চারিপাদের সম্বন্ধ আছে। বিশ্ব ব্যষ্টি ; বিরাট সমষ্ট্রি ; এইরূপ সমস্ত। বহু বৃক্ষের সংক্ষেপ কখন হইতেছে বন—ইহা সমষ্টি। বৃক্ষের প্রত্যেকের বিস্তার কখন হইতেছে বৃক্ষ—ইহা ব্যঃি জাগ্রৎ, স্বপ্ন, স্বযুপ্তি এবং তুরীয় এই চারি অবস্থ
