বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:মাণ্ডূক্যোপনিষদ্‌ - প্রথম খণ্ড (রামদয়াল দেবশর্ম্মা).pdf/৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ७8ल ] করিতেছেন—যৎস্বপ্ন জাগর স্বযুপ্তমবৈতি নিত্যম তত্ত্ব হ্ম নিষ্কলমহং ন চ ভূতসঙ্গঃ আমার জিজ্ঞান্ত এই যে জাগ্ৰং, স্বপ্ন, স্বযুপ্তিতে তিনি অভিমান করেন। যে ব্যাপারে অভিমান করা যায়, সে ব্যাপারট সত্য নহে। যেমন আত্মা দেহে অভিমান করিলেন—আত্মা স্বরূপতঃ দেহ নহেন, কিন্তু অভিমান করিয়া দেহটাকে আমি ভাবনা করিলেন । প্রতি অভিমানে একটা অধ্যাস আছে। যিনি পরিপূর্ণ তাহার অভিমান কিরূপে হয় ? অধ্যাস ব্যাপারটা কি ? শ্রুতি-যিনি পূর্ণ তিনি সর্বদাই পূর্ণ। যতক্ষণ অহং স্মৃষ্টি না হয়, ততক্ষণ স্বভাবতঃ যাহা স্থাঃ হয়—তাহাতে অভিধানের কেহ থাকে না বলিয়া—অদ্বৈত ভাবই থাকে। অহং স্বষ্টি হইলেই বহু অভিমান হয়। অহংই বহু হয় । সচ্চিদানন্দ পরম শান্ত পরমাত্মাই আছেন। কোন চলন নাই, কোন স্পন্দন নাই, কোন সঙ্কল্প নাই,— তিনি চিন্মাত্র। মণিতে যেমন ঝলকমত কিছু উঠে বলিয়া মনে হয় সেইরূপ এই অখণ্ড চিন্মণিতে স্বভাবতঃ ৰূলক-উঠা মত বোধ হয়। সেই ঝলকেই অনন্ত কোটি ব্রহ্মাণ্ড, সূচীর শতপত্র ভেদের ন্যায় যেন ভাসিয়া উঠে। প্রথমে যখন ঝলকমত উঠে ( এই ঝলক মত বস্তুটি সৰ্ব্বদ উঠিতেছে বলিয়, ইহার প্রথম যদিও নাই, তথাপি এতদ্ভিন্ন কোনরূপে আর বলা যায় না ) প্রথমে যখন ঝলক উঠে, তখন যতক্ষণ পৰ্য্যন্ত ইং" পদার্থের স্বঃি ন হইতেছে, ততক্ষণ পৰ্য্যন্ত তুরীয়ব্রহ্মের উপরে সুমুপ্তির মত যেন কিছু ভাসে। এই স্বযুপ্তির ভিতরে ভাবী নামরূপ কল্পনা সমস্তই থাকে কিন্তু তথাপি এখনও অহং জাগে নাই বলিয়া সমস্ত বিষয়ঞ্জানের অভাব ইহা । মুযুপ্তিনাম সর্ববিষয় জ্ঞানাভাবঃ স্বযুপ্তি-অভিমানী পুরুষকে একীভূত বলে, কারণ কুঞ্জটিকায় জগৎ আচ্ছন্ন হইলে নানা আকার বিশিষ্ট বস্তুসমূহ যেমন একাকারে প্রতীত হয় দেইরূপ স্বযুপ্তিতে স্বপ্রকাশ চৈতন্যের উপরে একটা তমোভাব জাগিয়া উঠে বলিয়া ‘অদ্বৈত ভাবই থাকে, দ্বৈত छैनलकि कृग्न मां । • १iप्ङ्ग स्ॐनिष्य-“यत्र सुप्तो न वाचन कामं कामयते