বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:শ্রীমদ্ভাগবত - ত্রয়োবিংশ খণ্ড (দুর্গাচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়).pdf/৩৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७२४- শ্ৰীমদ্ভাগবত । নিবেদন করিয়া পূজা করিলেন । সধবা দ্বিজপত্নীরাও সেই সকল সামগ্রী, এবং লবণ, অপুপ, তাম্বল, কণ্ঠস্থত্র, ফল ও ইক্ষু দ্বারা সমগ্ররূপে অৰ্চনা করিলেন । (অনন্তর সেই সকল স্ত্রী ৰুক্মিণীকে নির্মূল্য অৰ্পণ, ও আশীৰ্ব্বাদ, করিলেন । गर्दू তাহাদিগকে ও দেবীকে নমস্কার, এবং আশীৰ্ব্বাদ গ্রহণ, করিলেন । পরে মৌমত্ৰত পরিত্যাগ করত রত্নমুদ্রায় শোভিত হস্ত দ্বারা দাসীকে ধারণ করত অম্বিকার মনিীর হইতে নির্গত হইলেন । তিনি দেবমায়ার ন্যায় ধীর ব্যক্তিদিগেরও মোহোৎপাদন করিতেন ; তাহার কটিদেশ মুন্দর, এবং বদন কুণ্ডলে ভূষিত ছিল । (তখনও ) তাহার রজোদর্শন হয় নাই । নিতম্বদেশে স্বর্ণকাঞ্চী অপিত ছিল । স্তন মাত্র উদ্ভিন্ন হইতেছিল , এবং চক্ষু কুণ্ডলের ভয়ে ভীত হইয়া ( চঞ্চল ) হইয়াছিল । তাহার হাস্য নিৰ্ম্মল ; দস্তুরূপ মুকুল বিম্বাধরের কান্তিতে রক্তবর্ণ হইয়াছিল । তিনি কলহংসের ন্যায় পদসঞ্চারে গমন করিতেছিলেন ; পদ শোভাযুক্ত, শব্দায়মান লুপুরের আভায় শোভা পাইতেছিল । তঁহকে দর্শন করিয়া, তিনি যে কাম উদ্বোধিত করিলেন, তদ্বারা পীড়িত হইয়া, সমবেত যশস্বী বীরগণ মুগ্ধ হইলেন । দেবযাত্রাচ্ছলে হরিকে নিজশোভাসমৰ্পণকারিণী । ( ৰুক্মিণীকে ) দেখিয়া রথে, গজে ও অশ্বে তারূঢ় সেই সকল নরপতি তাহার উদার হাস্যে ও লজ্জাদৃষ্টিতে চিত্ত হৃত হত্তয়াতে মুগ্ধ হইয়া অস্ত্র পরিত্যাগ করত ভূমিতে পতিত হইলেন, সেই (ৰুক্মিণী ) এই প্রকারে দুই পাদপদ্মকোষ চালন করত ভগবানের উপস্থিতি দেখিতে দেখিতে বামকরজ দ্বার