বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাধনা (প্রথম বর্ষ, প্রথম ভাগ).pdf/১২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমালোচল । 为物心“ नाजम कब्रिवद्धि छछ नभू९ऋक उंशनिश८कहे ईिश्बानि जज्वन করিতে দেখা যায়। দৃষ্টান্তস্বরূপে দেখাইয়াছেন, বঙ্গবাসী কাৰ্য্যালয় ছইতে নানা প্রকায় শাস্ত্রীয় গ্রন্থ প্রকাশ হইতেছে ; ইহাতে করিয়া শাস্ত্রীয় বাক্য বেদবাক্যসকল স্ত্রী, শূত্র, বলিতে কি, যখন ও ম্লেচ্ছদের গোচর হইতেছে । অধিক কি, বৈদিক সন্ধ্যাঞ্জ তাছাদের কর্তৃক পরিচালিত পত্রিকায় প্রকাশিত ও ব্যাখ্যাত । হইতেছে। অতঃপর লেখক বহুতর শাস্ত্রবচন উদ্ধৃত করিয়া দেখাইয়াছেন প্রাচীনকালেই বা ব্রাহ্মণের কিরূপ লক্ষণ ছিলঃ এবং বর্তমানকালে তাহার কত পরিবর্তন হইয়াছে। এই প্রবন্ধের মধ্যে অনেক শিক্ষণ ও চিস্তার বিষয় অাছে। কেবল একটা কথা জামাদের নূতন ঠেকিল। বঙ্কিম বাবু যে শ্ৰীকৃষ্ণ প্রসন্ন সেন ও শশধর তর্কচূড়ামণির ধুম ধরিয়া হিন্দুধর্মের পক্ষপাতী হইয়াছেন এ কথা মুহূৰ্ত্তকালের জন্যও প্রণিধানযোগ্য নহে। “ঞ্চরি চিত্র’ একটি কবিতা। লেখক শ্ৰীযুক্ত মধুস্থদম রাও । নাম শুনিয়া কবিকে মহারাষ্ট্রীয় বলিয়া বোধ হইতেছে । কিন্তু বঙ্গভাষায় এরূপ কবিত্ব প্রকাশ আর কোন বিদেশীর দ্বারায় সাধিত হয় নাই । কবির রচনার মধ্যে প্রাচীন ভারতের একটি শিশির-স্নাত পবিত্র নবীন উষালোক অতি নিৰ্ম্মল উজ্জল এবং মহৎ তাৰে দীপ্তি পাইয়াছে। এই কবিতার মধ্যে আমরা একটি নূতন প্রসাস্বাদন করিয়া পরিতৃপ্ত হইয়াছি । প্রাচীন ভারত সম্বন্ধে বাঙ্গলার অধিকাংশ লেখক যাহা লেখেন তাহার মধ্যে প্রাচীনত্বের প্রকৃত আস্বাদ পাওয়া যার না ; কিন্তু ঋষিচিত্র কবিতার মধ্যে একটি প্রাচীন গম্ভীর ধ্রুপদের স্থঃ স্বাজিতেছে। মধ্যভারতে শ্ৰীযুক্ত রমেশচন্দ্র দত্ত্বের “হিন্দু জাৰ্য্যদিগেশ্ব প্রাচীন